শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৫ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
বাংলাদেশের গণতন্ত্র এখনো বিপদমুক্ত নয় : তারেক রহমান দেশের বিভিন্ন সেক্টরে অস্থিরতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে পরাজিত শক্তি: চরমোনাই পীর ‘শিক্ষা কমিশনে দেশের সর্বমহলে শ্রদ্ধেয় আলেমদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে’ আলমডাঙ্গায় রাসূল (সা.)-কে নিবেদিত কবিতা পাঠ ছাত্র-জনতার ওপর গুলি বর্ষণকারী শাহবাগ থানা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গ্রেফতার পার্বত্য জেলায় চলমান পরিস্থিতি সম্পর্কে যা জানাল আইএসপিআর ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক : ইসলামী ছাত্র আন্দোলন স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না: সৌদি যুবরাজ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হারলে দায় বর্তাবে ইহুদিদের ওপর: ট্রাম্প পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সরকার, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

রামপাল তাপবিদ্যুৎ প্রকল্প সরিয়ে নিতে ইউনেস্কোর আহ্বান

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

rampal3 copyআওয়ার ইসলাম: রামপাল তাপবিদ্যুৎ প্রকল্প সরিয়ে নিতে বাংলাদেশ সরকারকে অনুরোধ জানিয়েছে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সেন্টার এবং ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর দ্য কনসারভ্যাশন অব ন্যাচার (আইইউসিএন)। মঙ্গলবার (১৮ অক্টোবর) ইউনেস্কোর ওয়েবসাইটে এ সংক্রান্ত একটি খবর প্রকাশ করেছে সংস্থাটি।

খবরে বলা হয়, রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের ফলে এই এলাকার সুরক্ষার বিষয়টি মূল্যায়নে একটি পর্যবেক্ষণ মিশন চালায় ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সেন্টার এবং আইইউসিএন। চলতি এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।

ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সেন্টার এবং আইইউসিএনের ওই প্রতিবেদন বলা হয়, নির্মাণাধীন ১৩২০ মেগাওয়াটবিশিষ্ট সুপার থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্টটি বিশ্ব ঐতিহ্য এলাকা থেকে মাত্র ৬৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। যা বনটির জন্য একটি চরম ঝুঁকিস্বরূপ। তাই এ প্রকল্পটি বাতিল করে কোনো উপযোগী স্থানে তা স্থানান্তরের আহ্বান জানানো হচ্ছে।

প্রতিবেদন বলা হয়, সুন্দরবন ও সুন্দরবনের জীববৈচিত্রের প্রতি ‘হুমকিস্বরূপ’। বিশ্বের সর্ববৃহৎ এই ম্যানগ্রোভ বন ১৯৯৭ সালে ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের অন্তর্ভুক্ত হয়। এর আগে ২০১৫ সালের মার্চ মাসে ইউনেস্কোর বার্ষিক সাধারণ সভায় সুন্দরবনের পাশে রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র, বনের ভেতর নৌ-চলাচল, আশপাশে শিল্প কারখানা ও শ্যালা নদীতে তেল ছড়িয়ে পড়ার ব্যাপারে উদ্বেগ জানানো হয়।

প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, এ প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে সুন্দরবনের ভেতর দিয়ে জাহাজ চলাচল বৃদ্ধি পাবে। বাতাসের মাধ্যমে প্রকল্পের কয়লা দূষণ ছড়িয়ে পড়বে। বর্জ্রপানির পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে, দূষিত ছাইয়ের পরিমাণ বাড়বে। এছাড়া ক্রমবর্ধমান শিল্পকারখানা এবং সংশ্লিষ্ট অবকাঠামোগত নির্মাণের প্রভাবও পড়বে ওই্ এলাকায়।

আরআর


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ