শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৫ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
দেশের বিভিন্ন সেক্টরে অস্থিরতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে পরাজিত শক্তি: চরমোনাই পীর ‘শিক্ষা কমিশনে দেশের সর্বমহলে শ্রদ্ধেয় আলেমদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে’ আলমডাঙ্গায় রাসূল (সা.)-কে নিবেদিত কবিতা পাঠ ছাত্র-জনতার ওপর গুলি বর্ষণকারী শাহবাগ থানা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গ্রেফতার পার্বত্য জেলায় চলমান পরিস্থিতি সম্পর্কে যা জানাল আইএসপিআর ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক : ইসলামী ছাত্র আন্দোলন স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না: সৌদি যুবরাজ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হারলে দায় বর্তাবে ইহুদিদের ওপর: ট্রাম্প পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সরকার, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার আ.লীগ নেতাকর্মীর প্রভাবে নিউ ইয়র্কে ড. ইউনূসের সংবর্ধনা বাতিল

বন্দী উইঘুর মুসলিম নেতা জিতলেন মানবাধিকার পুরস্কার

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

ilham-tothiআওয়ার ইসলাম: চীনের কারাগারে বন্দী উইঘুর মুসলিম নেতা ও বুদ্ধিজীবী ইলহাম তাহতি মানবাধিকার পুরস্কার জিতেছেন। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল ও হিউম্যান রাইটস ওয়াচসহ ১০টি মানবাধিকার সংস্থার জোট তাকে এ পুরস্কার প্রদান করেছে।

২০১৪ সালে ইলহাম তাহতিকে বিচ্ছিন্নতাবাদ ও সন্ত্রাসবাদে সমর্থনের অভিযোগ এনে  আজীবন কারাদণ্ড দিয়েছে চীনা কর্তৃপক্ষ।

গতকাল জেনেভায় এক অনুষ্ঠানে মানবাধিকার সংস্থাগুলোর জোট তাদের বার্ষিক ‘মার্টিন এনালস’ নামের পুরস্কার দেয় ইলহাম টহতিকে। কিন্তু তাকে এ পুরস্কার দেয়ার সমালোচনা করে চীন বলেছে, ইলহামের মামলার সাথে মানবাধিকারের কোনো সম্পর্ক নেই।

বেইজিংয়ের মিনজু বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক তাহতি, চীনের জাতিগত নীতির স্পষ্ট সমালোচক ছিলেন, বিশেষ করে পশ্চিমাঞ্চলীয় জিনজিয়াংয়ের মুসলিমদের ওপর চীন সরকারের আচরণের কড়া সমালোচক তিনি।

তবে সংখ্যালঘু উইঘুর সম্প্রদায়ের ব্যাপারে মধ্যপন্থী কণ্ঠস্বর হিসেবে চীনের বাইরে তার ব্যাপক সুনাম রয়েছে ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে দুই দিনের এক শুনানির পর তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়া হয়।

বিচ্ছিন্নতাবাদে সমর্থন, জাতিগত উসকানি, সন্ত্রাসবাদে মদদ এবং সরকারের সমালোচনার অভিযোগ তোলা হয় তার বিরুদ্ধে। তাহতি সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।

উইঘুর সম্প্রদায়ের ওপর চীন সরকার বরাবরই কঠোর। সেখানে মুসলিমদের রোজা রাখা নামাজ পড়া এবং দাড়ি রাখা পর্যন্ত সরকারিভাবে নিষিদ্ধ। কিন্তু এত কঠোরতার মধ্যেই চীনা মুসলিমরা ধর্ম পালন করে যাচ্ছে।

আরআর


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ