শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৫ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
বাংলাদেশের গণতন্ত্র এখনো বিপদমুক্ত নয় : তারেক রহমান দেশের বিভিন্ন সেক্টরে অস্থিরতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে পরাজিত শক্তি: চরমোনাই পীর ‘শিক্ষা কমিশনে দেশের সর্বমহলে শ্রদ্ধেয় আলেমদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে’ আলমডাঙ্গায় রাসূল (সা.)-কে নিবেদিত কবিতা পাঠ ছাত্র-জনতার ওপর গুলি বর্ষণকারী শাহবাগ থানা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গ্রেফতার পার্বত্য জেলায় চলমান পরিস্থিতি সম্পর্কে যা জানাল আইএসপিআর ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক : ইসলামী ছাত্র আন্দোলন স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না: সৌদি যুবরাজ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হারলে দায় বর্তাবে ইহুদিদের ওপর: ট্রাম্প পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সরকার, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

সীমান্ত হত্যার প্রধান কারণ গরু চোরাচালান

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

bgbআওয়ার ইসলাম: বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক (ডিজি) মেজর জেনারেল আজিজ আহমেদ বলেছেন, সীমান্ত হত্যার প্রধান কারণ গরু চোরাচালান। আর ভারত ও তাদের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের সহযোগিতা ছাড়া এই হত্যাকাণ্ড বন্ধ করা সম্ভব নয়।

সম্প্রতি ভারতের দিল্লিতে অনুষ্ঠিত মহাপরিচালক (ডিজি) পর্যায়ের সীমান্ত বৈঠক শেষে আজ শুক্রবার রাজধানীর পিলখানায় সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন বিজিবি মহাপরিচালক।

আজিজ আহমেদ বলেন, বাংলাদেশের অনুরোধে সীমান্তে ফেনসিডিল কারখানা বন্ধ করতে কাজ করছে ভারত সরকার। এ ছাড়া সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণসহ স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা হয় বৈঠকে।

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সীমান্ত আছে চার হাজার ৪৭৫ কিলোমিটার, যার বেশির ভাগ এলাকাই কাঁটাতারের বেড়ায় বেষ্টিত। সীমান্তের দুই পাশেই ভারত-বাংলাদেশ দুই দেশের সীমান্ত বাহিনী ২৪ ঘণ্টাই পাহারা দেয়। তারপরও সীমান্ত এলাকায় অনুপ্রবেশের ঘটনা বন্ধ করা যাচ্ছে না। এসব অনুপ্রবেশকারীর অন্যতম লক্ষ্য থাকে গরু চোরাচালান। গরু চোরাচালানকে কেন্দ্র করে প্রতিবছর বিপুলসংখ্যক মানুষ সীমান্ত এলাকায় বিএসএফের গুলিতে নিহত হয়। প্রতিটি মহাপরিচালক পর্যায়ের বৈঠকে সীমান্তে হত্যা বন্ধের বিষয় আলোচনার এক নম্বর এজেন্ডা থাকে। এ বছরও তার ব্যত্যয় ঘটেনি। বিজিবি মহাপরিচালক জানান, ভারতের সহযোগিতা ছাড়া সীমান্ত হত্যা বন্ধ হবে না।

দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মহাপরিচালক পর্যায়ের বৈঠক প্রসঙ্গে আজিজ আহমেদ বলেন, ‘যেটা আমাদের জয়েন্ট ডিক্লারেশনেও (যৌথ ঘোষণা) আছে, যে তোমার লোকজন তো নন লেথাল উইপেন (অ-প্রাণঘাতী অস্ত্র) ইউজ করে সেটা তোও মানুষ মারা যাওয়ার কথা না। আমার লোকজন তো লেথাল উইপেন (প্রাণঘাতী অস্ত্র) ইউজ করে এবং আমার লোকজনও আক্রান্ত হয়। কই, আমরা তো মানুষ মারি না। আমরা যদি ফায়ার রিজোর্ট করতে হয়, হিপ লেভেলের নিচে ফায়ার করি। তোমার লোকজন কেন চেস্টে ও মাথায় গুলি করে?’

আরআর


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ