শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৫ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
উত্তপ্ত খাগড়াছড়িতে ১৪৪ ধারা জারি খুলনা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা নেতানিয়াহুকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে ইসরায়েলি নাগরিক গ্রেপ্তার ‘উলামায়ে কেরামদের বাদ দিয়ে দেশের উন্নয়ন অসম্ভব’ নিউইয়র্কে যাদের সঙ্গে বৈঠক হতে পারে প্রধান উপদেষ্টার গাজাজুড়ে ইসরায়েলের নৃশংস হামলা, নারী-শিশুসহ নিহত ২৮ ফিলিস্তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সকল প্রকার রাজনীতি বন্ধের সিদ্ধান্ত 'ঢাবি ও জাবির হত্যাকাণ্ডে জড়িত খুনীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে' ঢাবিতে যুবক হত্যায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৩ জন আটক কওমী মাদরাসার ছাত্রদেরকে বিসিএস এ অংশগ্রহণের সুযোগ না দেওয়া বৈষম্য: মুফতী ফয়জুল করীম শায়খে চরমোনাই 

সরকারি বই বিক্রি, অভিযুক্ত মাদরাসা সুপার পলাতক

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

shariatpur govশরীয়তপুর প্রতিনিধি: শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলায় একটি আলিয়া মাদরাসার শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিনামূল্যে বিতরণের সরকারি কিছু বই বিক্রি করে দিয়েছেন ওই প্রতিষ্ঠানের সুপার।

শুক্রবার সকালে উপজেলার শেখ ফজিলাতুন্নেছা দাখিল মাদরাসায় এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর থেকে মাদরাসা সুপার ফখরুল ইসলাম আনসারী পলাতক রয়েছেন।

এ ঘটনায় গোসাইরহাট থানায় মামলার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা কর্মকতা।

গোসাইরহাট থানা ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গোসাইরহাট উপজেলা সদরের শেখ ফজিলাতুন্নেছা দাখিল মাদরাসার চলতি শিক্ষাবর্ষের বিভিন্ন শ্রেণীর ৭০৫টি বই বৃহস্পতিবার বিকালে গোপনে বিক্রি করে দেন মাদরাসা সুপার ফখরুল ইসলাম আনসারী। শুক্রবার সকালে একটি নসিমনে করে বইগুলো অন্যত্র নিয়ে যাওয়ার সময় সামন্তসার বাংলাবাজার এলাকায় স্থানীয়রা গাড়িটি আটক করে। খবর পেয়ে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোফাজ্জেল হোসেন ঘটনাস্থলে এসে বইগুলো উদ্ধার করেন। ঘটনার পর থেকে মাদরাসা সুপার পলাতক রয়েছেন। তার গ্রামের বাড়ি নোয়াখালী বলে জানা গেছে।

গোসাইরহাট উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোফাজ্জেল হোসেন বলেন, মাদরাসা সুপার সরকারি বই বিক্রির বিষয়টি প্রথম পর্যায়ে স্বীকার করেছেন। কিন্তু বর্তমানে তিনি মোবাইল বন্ধ করে পালিয়ে গেছেন। তার বিরুদ্ধে সরকারি বই বিক্রির অপরাধে থানায় লিখিত অভিযোগ করেছি।

গোসাইরহাট থানার ওসি (তদন্ত) সৈয়দ এমদাদুল হক বলেন, সরকারি বই বিক্রির লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। মামলার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। বইগুলো বর্তমানে শিক্ষা কর্মকর্তার জিম্মায় রয়েছে।

এ বিষয়ে জানার জন্য মাদরাসা সুপার ফখরুল ইসলাম আনসারীর বাসায় গিয়ে তাকে পাওয়া যায়নি। তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটিও বন্ধ পাওয়া গেছে।

এআর


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ