খালি পায়ে হাঁটার অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। তার মধ্যে ১০টি উল্লেখযোগ্য উপকারিতা হলো:
1. পায়ের পেশী শক্তিশালী হয়: খালি পায়ে হাঁটার মাধ্যমে পায়ের পেশীগুলি অনেক শক্তিশালী হয় এবং সঠিকভাবে কাজ করতে শেখে।
2. ভারসাম্য উন্নত হয়: পায়ে পৃষ্ঠের সঙ্গে সরাসরি মাটির যোগাযোগ থাকায় ভারসাম্যতা বজায় রাখতে সাহায্য করে।
3. পায়ের স্বাস্থ্যের উন্নতি হয়: পায়ের তলার ত্বক এবং পেশী আরও ভালভাবে কাজ করে, যা পায়ের স্বাস্থ্যকে উন্নত করে।
4. রক্তসঞ্চালন উন্নত হয়: খালি পায়ে হাঁটার ফলে পায়ের রক্তসঞ্চালন উন্নত হয় এবং সঠিকভাবে কাজ করে, ফলে ঝিনঝির ভাব তৈরী হয় না।
5. বিভিন্ন ধরণের যন্ত্রণা কমায়: পায়ের আর্চ সাপোর্টের অভাব থাকলে এটি খালি পায়ে হাঁটার মাধ্যমে সঠিকভাবে কাজ করতে সাহায্য করে।
6. মাটির সঙ্গে সংযোগ স্থাপন: প্রকৃতির সঙ্গে সরাসরি সংযোগ স্থাপন করা হয়, যা মানসিক শান্তি ও স্বস্তি দেয়।
7. প্রাকৃতিক শরীরী স্ট্রেন্থ: খালি পায়ে হাঁটার ফলে পায়ের পেশী ও হাড় শক্তিশালী হয় এবং শরীরী স্ট্রেন্থ বৃদ্ধি পায়।
8. দূষণ কমায়: বুট বা স্নিকার্সের তুলনায় খালি পায়ে হাঁটার সময় কম দূষণ হয় কারণ এসব জুতা কৃত্রিম উপাদান দিয়ে তৈরি।
9. মাটির বৈদ্যুতিক চার্জের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন: খালি পায়ে হাঁটার মাধ্যমে মাটির সাথে বৈদ্যুতিক চার্জ আদান প্রদান হয়, যা অধিক স্বাস্থ্যকর।
10. হাড়ের দৃঢ়তা বৃদ্ধি: নিয়মিত খালি পায়ে হাঁটার ফলে হাড়ের দৃঢ়তা বৃদ্ধি পায় এবং অস্টিওপোরোসিসের ঝুঁকি কমে যায়।
খালি পায়ে হাঁটার যদিও আরো অনেক সুবিধা রয়েছে, তবে যদি এটি নতুন করে অভ্যাসে আনতে চান, তাহলে অবশ্যই সতর্ক থাকা উচিত এবং প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
এমএন/