শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ ।। ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
খাগড়াছড়ি প্রেস ক্লাবের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত নতুন নির্বাচন কমিশনকে বিগত কমিশন থেকে শিক্ষা নিতে হবে: মুফতী ফয়জুল করীম লালপুরে যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে জমি দখল ও বাড়ি ভাংচুরের অভিযোগ জনতার চেয়ারম্যান সৈয়দ তালহাকে সুনামগঞ্জ ৩ আসনে জমিয়তের প্রার্থী ঘোষণা কুরআন-হাদিসের ভিত্তিতেই হতে হবে সংস্কার: বায়তুল মোকাররমের খতিব ইসলামী সঙ্গীত সম্রাট আইনুদ্দীন আল আজাদ রহ.-এর বাবার ইন্তেকাল কুরআন-সুন্নাহর আইন ছাড়া দেশে শান্তি আসবে না : মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজী শীত ও শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাস ফ্যাসিবাদ বারবার ফিরে আসবে, সতর্ক থাকতে হবে: গৃহায়ন ও গণপূর্ত উপদেষ্টা ‘কোনো রাজনৈতিক দলকে সরিয়ে দেয়ার ইচ্ছা জামায়াতের নেই’

ড. ইউনূসের সঙ্গে মতবিনিময়, শিক্ষাসনদ বাস্তবায়নের দাবি কওমি শিক্ষার্থীদের

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ড. ইউনূসের সঙ্গে মতিবিনিময়, শিক্ষাসনদ বাস্তবায়নের দাবি কওমি শিক্ষার্থীদের

|| হাসান আল মাহমুদ ||

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস-এর কাছে কওমি শিক্ষাসনদ স্বীকৃতির বাস্তবায়নের দাবি জানালো কওমি শিক্ষার্থীদের একটি প্রতিনিধি দল।

আজ রবিবার (৮ সেপ্টেম্বর) তেজগাঁওয়ে সরকারি কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার মতবিনিময়ে উপস্থিত কওমি মাদরাসা শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধিরা এ দাবি জানান প্রধান উপদেষ্টার কাছে।

বেলা সাড়ে ১১টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত মতবিনিময় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল, বন-পরিবেশ ও জলবায়ুবিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ ফরিদা আখতার, তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম এবং  যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া।

জানা গেছে, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মতবিনিময়ে ঢাবি, জবি, জাবি, ইস্ট ওয়েস্ট, নর্থ সাউথ, এআইইউবি, প্রাইভেট-জাতীয় প্রায় সকল ভার্সিটির প্রতিনিধি শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। এতে কওমি মাদরাসা শিক্ষার্থী প্রতিনিধি দলে ছিলেন যিমামুল হক, বেলাল আহমাদ চৌধুরী, রফিকুল ইসলাম আইনী, সানাউল্লাহ খান এবং জামিল সিদ্দিকী।

কওমি শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি দলের সদস্য যিমামুল হক আওয়ার ইসলামকে জানান, ‘মূল ব্যানার ছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের। আমরা কওমি মাদরাসা থেকে প্রতিনিধি হিসাবে ৫ জন গিয়েছিলাম।

সেখানে আমাদের মূল দাবি ছিল তিনটা —

এক. ১৩ সাল ও ২১ সালে হেফাজতে ইসলামের যত শিক্ষার্থী, নেতা-কর্মী নিহত হয়েছে, তাদের হত্যাকারীদের বিচার করা।

দুই. কওমি সনদের স্বীকৃতির বাস্তবায়ন করা।

তিন. আন্দোলনে আহত ছাত্রদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা।

যিমাম জানান, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে যারা শহীদ হয়েছেন, আহত হয়েছেন তাদের ব্যাপারে তো হবেই, তাই আমরা আমাদের বিষয়গুলোও জানিয়েছিলাম।

কেএল/হাআমা/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ