সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ ।। ৭ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ২৩ শাওয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন নিয়ে ক্ষোভ, প্রতিবাদ জানালেন শায়খ আহমাদুল্লাহ বিবাহ একটি ইবাদত, এর পবিত্রতা রক্ষা করা জরুরি নারী অধিকার কমিশনের সুপারিশে আলেম প্রজন্ম-২৪-এর আপত্তি  জুলাই-আগস্টের ত্যাগের পরও কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ পাইনি: মির্জা ফখরুল নারীবিষয়ক সুপারিশগুলো কোরআন-হাদিসের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন: জামায়াত আমির ‘১৬ বছরের জঞ্জাল দূর না করে নির্বাচন দিলে সমস্যা সমাধান হবে না’  প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা সরকারি নিবন্ধন পেল সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘কলরব’ ‘সিরাহ মিউজিয়াম’ চালু করছেন মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী মহাসমাবেশ সফল করতে যেসব কর্মসূচি নিয়েছে হেফাজত

"সশস্ত্র বাহিনীকে শক্তিশালী করছি আগ্রাসনের নয়, শান্তিরক্ষার জন্য"

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জাতির পিতা স্বাধীন দেশে দক্ষ, শক্তিশালী ও আধুনিক নৌবাহিনী গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ শুরু করেন। তার পরামর্শে নারায়ণগঞ্জ ড্রাইডক অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ১৯৭২ সালে প্রথম যুদ্ধ জাহাজ নির্মাণ করে। যুগোস্লাভিয়া ও ভারত থেকে পাঁচটি আধুনিক রণতরী সংগ্রহ করেন তিনি।

বৃহস্পতিবার (২২ ডিসেম্বর) সকালে বাংলাদেশ নৌ বাহিনীর ‘মিডশিপম্যান ২০২০ আলফা’ ও ‘ডাইরেক্ট এন্ট্রি ২০২২ ব্রাভো’ ব্যাচের শীতকালীন রাষ্ট্রপতি কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন তিনি।

এ সময় প্রধানমন্ত্রী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রণীত আমাদের পররাষ্ট্রনীতির মূল প্রতিপাদ্য ‘সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়’- বিষয়টি উল্লেখ করেন।

শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৭৪ সালের ১০ ডিসেম্বর বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে নেভাল অ্যাসাইন প্রদান করেন। নৌবাহিনীর বৃহত্তম প্রশিক্ষণ ঘাঁটি বানৌজা ঈশাখাঁসহ ৩টি ঘাঁটি এবং ৩টি জাহাজ কমিশনিং করেন। এই দিনেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বানৌজা সুরমায় প্রথম নৌবাহিনীর মহড়া পরিদর্শন করেন। তার প্রচেষ্টায় যুক্তরাজ্য থেকে যুদ্ধজাহাজ সংগ্রহের প্রক্রিয়া শুরু হয়।

তিনি আরও বলেন, আমরা শান্তিতে বিশ্বাসী। যুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের জন্ম। আমরা জানি যুদ্ধের কী ভয়াবহ পরিণতি। আমরা আমাদের সশস্ত্র বাহিনীকে শক্তিশালী করছি আগ্রাসনের জন্য নয়, শান্তিরক্ষার জন্য। আমরা ১৯৯৬ সালে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই নৌবাহিনীকে যুগোপযোগী করতে বিভিন্ন উদ্যোগ নেই। বিভিন্ন অবকাঠামো উন্নয়ন, যুদ্ধজাহাজ সংগ্রহ এবং বিদ্যমান জাহাজগুলোর অপারেশনাল সক্ষমতা বৃদ্ধি করি।

খুলনা শিপইয়ার্ডসহ অন্যান্য শিপইয়ার্ডগুলো নৌবাহিনীকে হস্তান্তর করি। শুধু নিজেদের জন্য জাহাজ নির্মাণের বাইরে তারা জাহাজ রপ্তানি করে বর্তমানে স্বাবলম্বী প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে।

-এসআর


সম্পর্কিত খবর



সর্বশেষ সংবাদ