সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪ ।। ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ১৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম ইউকে লন্ডন মহানগরের সীরাত সম্মেলন অনুষ্ঠিত ‘শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চ ছিল দেশে ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠার প্রথম পদক্ষেপ’ ২৪ ঘণ্টার নিবিড় পর্যবেক্ষণে ইসলামী আলোচক আব্দুল হাই মুহাম্মাদ সাইফুল্লাহ প্রকাশিত হচ্ছে আল্লামা মাহমুদুল হাসানের ‘হাসানুল ফতোয়া’ তাড়াইলে মাদক-জুয়া ও অনৈতিক কার্যকলাপের প্রতিবাদে আলেমদের সমাবেশ নির্বাচনের ট্রেন যাত্রা শুরু করেছে, দ্রুতই রোডম্যাপ : ড. ইউনূস প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পূর্ণাঙ্গ ভাষণ যাত্রাবাড়ী মাদরাসায় মজলিসে দাওয়াতুল হকের ইজতেমা শনিবার বাংলাদেশ সফরে এলেন দেওবন্দের উস্তাদ মুফতি ফখরুল ইসলাম এলাহাবাদী আগামীকাল শরীফগঞ্জে আসছেন সাইয়েদ আরশাদ মাদানী

এখন মনে হচ্ছে ‘ফেসবুক’ চরম অসামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

|| ইমতিয়াজ মাসরুর ||

এখন মনে হচ্ছে 'ফেসবুক' চরম অসামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। কোন কিছু অনুসন্ধান বা যাচাই-বাছাই না করে হঠাৎ কোন ব্যক্তি সম্পর্কে নেতিবাচক মন্তব্য করা, সম্মানিত ব্যক্তিদের সামান্য ভুল নজরে আসার সাথে সাথে তাদের নিয়ে মূর্খতা সুলভ সমালোচনা করা । এধরনের বিভিন্ন ধ্বংসাত্মক অসুস্থ কর্মকান্ডের মহড়া চলছে এই ফেসবুকে।

ড. মুহাম্মদ সলিমুল্লাহ খান বলেন, ‘ধর্মের দুটো উপাদান রয়েছে। এক. বিশ্বাস। দুই.হুজুগ।’

এখন আমরা যারা নিজেদেরকে ধার্মিক হিসেবে পরিচয় দিই তাদের ভেবে দেখা উচিৎ,আমাদের ফেসবুকীয় কর্মকাণ্ড ধর্মবিশ্বাসের উপাদান থেকে সৃষ্ট না হুজুগের বহিঃপ্রকাশ?

মিডিয়া কোন ব্যক্তির মর্যাদার মানদণ্ড হতে পারে না। কিন্তু বর্তমানে এই হুজুগে পড়া কিবোর্ড যোদ্ধারা এটাকেই মানদণ্ড বিচার করছে। তাদের কারণে সোসাল মিডিয়ায় ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে একধরনের জনমত তৈরি হচ্ছে। আর এই হুজুগে সৃষ্ট জনমতটাই হলো সোশ্যাল মিডিয়ার সবচেয়ে ভয়ংকর দিক। এজন্য facebook কে আমি social media বলি না, এটা এখন unsocial মিডিয়া।

জনগণকে শ্রদ্ধা করি কিন্তু জনমতকে নয়। কারণ জনগণকে যা খাওয়ানো হয় সেটাই সে প্রসব করে।

কেএল/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ