সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ ।। ৭ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ২৩ শাওয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন নিয়ে ক্ষোভ, প্রতিবাদ জানালেন শায়খ আহমাদুল্লাহ বিবাহ একটি ইবাদত, এর পবিত্রতা রক্ষা করা জরুরি নারী অধিকার কমিশনের সুপারিশে আলেম প্রজন্ম-২৪-এর আপত্তি  জুলাই-আগস্টের ত্যাগের পরও কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ পাইনি: মির্জা ফখরুল নারীবিষয়ক সুপারিশগুলো কোরআন-হাদিসের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন: জামায়াত আমির ‘১৬ বছরের জঞ্জাল দূর না করে নির্বাচন দিলে সমস্যা সমাধান হবে না’  প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা সরকারি নিবন্ধন পেল সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘কলরব’ ‘সিরাহ মিউজিয়াম’ চালু করছেন মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী মহাসমাবেশ সফল করতে যেসব কর্মসূচি নিয়েছে হেফাজত

আকাবির-আসলাফদের কাছে আসরের পূর্বে চার রাকাত সুন্নত নামাজের গুরুত্ব

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

মুযযাম্মিল হক উমায়ের আসরের নামাজের পূর্বে চার রাকাত সুন্নাতে জায়েদা পড়ার ফজিলত হাদীস শরীফে বর্ণিত আছে। এই ফজিলতময় হাদীসের উপর যথারীতি পাবন্দির সাথে আমল করেন এমন মানুষের দেখা মেলা অনেক দায়।

যারা অবসরে থাকে তারাই তো পড়ে না। ব্যস্ত হলে তো কথাই নেই। কিন্তু কেমন ছিলেন পূর্বের রাজা বাদশা? কেমন ছিলো তাদের আমল? তা নীচের ঘটনা দ্বারা কিঞ্চিত আঁচ করা যায়।

খাজা কুতুবুদ্দীন কারি বখতিয়ার কাকি রহ. ইন্তিকালের পর তারই প্রিয় খাদিম আবু সাঈদ জানাজার নামাজের পূর্বে ঘোষণা করলেন। হজরত কারী রহ. আমাদেরকে ওসিয়ত করে গেছেন।

তাঁর নামাজে জানাজা যেনো এমন লোক পড়ায় যে নিজ লজ্জাস্থান হেফাজত করেছে। যার তাকবীরে উলা কখনো ছুটেনি। এবং আসরের পূর্বে চার রাকাত সুন্নত কখনও কাজা হয়নি। সেখানে খাজা কারী রহ. এর বড় বড় খলিফারা উপস্থিত ছিলেন। তারা একে অপরের দিকে তাকাচ্ছিলেন। কিন্তু কেউ সামনে এগুচ্ছিলেন না। পলপল করে সময় যেতে লাগলো।

কিন্তু কেউ সামনে আসলো না। এই অবস্থা দেখে তৎকালীন ভারতের বাদশা সুলতান শামসুদ্দীন আলতামাশ রহ. বললেন আমার ইচ্ছা ছিলো না আমার উক্ত আমল আমার জীবিত অবস্থায় দুনিয়ায় প্রকাশিত হোক।

কিন্তু আমার শায়খ যেহেতু এটা প্রকাশ করতে ভালোবেসেছেন তো আর কী করা! এই কথা বলে তিনি সামনে এসে নামাজে জানাজার ইমামতি করলেন। এই ছিলো ওই যুগের রাজা-বাদশাহদের আমল। তাজকিরাতু খাজেগাঁ চাশত: ১৮৩

-এটি


সম্পর্কিত খবর



সর্বশেষ সংবাদ