শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ ।। ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
কাল যাত্রাবাড়ী মাদরাসায় মজলিসে দাওয়াতুল হকের ইজতেমা শেখ হাসিনা ভারতে বসে দেশের বিরুদ্ধে চক্রান্ত করছেন: মজলিস মহাসচিব ডেঙ্গুতে এক সপ্তাহে ৩১ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৬২৩০ মসজিদে নববীর আদলে হবে আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ: ধর্ম উপদেষ্টা খাগড়াছড়ি প্রেস ক্লাবের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত নতুন নির্বাচন কমিশনকে বিগত কমিশন থেকে শিক্ষা নিতে হবে: মুফতী ফয়জুল করীম লালপুরে যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে জমি দখল ও বাড়ি ভাংচুরের অভিযোগ জনতার চেয়ারম্যান সৈয়দ তালহাকে সুনামগঞ্জ ৩ আসনে জমিয়তের প্রার্থী ঘোষণা কুরআন-হাদিসের ভিত্তিতেই হতে হবে সংস্কার: বায়তুল মোকাররমের খতিব ইসলামী সঙ্গীত সম্রাট আইনুদ্দীন আল আজাদ রহ.-এর বাবার ইন্তেকাল

৩ ধাপে ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত হচ্ছে চিল্লার সাথীদের জোড়

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

নুরুদ্দীন তাসলিম।।

এ বছর আট বিভাগে তিন ধাপে অনুষ্ঠিত হবে তিন চিল্লার সাথীদের জোড়। অন্য বছরের মতো এবার ঢাকায় জোড়ের জন্য একত্রিত হবেন না পুরো দেশের তিন চিল্লার সাথীরা । করোনা ওমিক্রণ ও সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে ।

টঙ্গী ময়দান সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানতে পেরেছে আওয়ার ইসলাম।

সূত্রমতে, সিরাজগঞ্জে তিন ধাপের জোড়ের প্রথমটি ইতোমধ্যে শুরু হয়ে গেছে গত ৩ ডিসেম্বর (শুক্রবার) থেকে। শুক্রবার থেকে শুরু হওয়া এই জোড় আখেরি মোনাজাতের মাধ্যমে শেষ হবে ৫ ডিসেম্বর (রবিবার)। এতে অংশগ্রহণ করবেন রাজশাহী বিভাগের আলমী শুরার সাথীরা। সাথীদের উদ্দেশ্যে গুরুত্বপূর্ণ বয়ান-এর জন্য কাকরাইল থেকে মুরুব্বীরা সেখানে যাবেন।

সিরাজগঞ্জে তিন চিল্লা সাথীদের এই জোড় শেষ হওয়ার পর ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে একসাথে জোড় চলবে ১০, ১১ ও ১২ ডিসেম্বর।

দ্বিতীয় ধাপের জোড় শেষে ময়মনসিংহ, খুলনা, গোপালগঞ্জ বরিশাল ও রংপুর বিভাগে অনুষ্ঠিত হবে তৃতীয় ধাপের তিন চিল্লার সাথীদের জোড়। এই জোড় চলবে ১৭, ১৮ ও ১৯ ডিসেম্বর।

উল্লেখ্য, খুলনা বিভাগের জোড় অনুষ্ঠিত হবে সাতক্ষীরা জেলায় এবং রংপুর বিভাগের জোড় অনুষ্ঠিত হবে দিনাজপুর জেলায়।

প্রসঙ্গত, বিশ্ব ইজতেমার চল্লিশ দিন আগে সাধারণত এই জোড় ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয়। প্রতি বছর টঙ্গী ইজতেমা ময়দানে জোড় অনুষ্ঠিত হলেও ২০১৯ সালে অঞ্চলভিত্তিক পৃথক পৃথকভাবে আলমী শূরার সাথীদের জোড় অনুষ্ঠিত হয়।

সূত্রমতে জানা গেছে, গত বছর করোনা পরিস্থিতির কারণে স্বাস্থ্যবিধির কথা খেয়াল রেখে দেশের ১৬টি পয়েন্ট ভাগ করে জোড় অনুষ্ঠিত হয়েছিল।

বাংলাদেশে ইজতেমার ইতিহাসের শুরু থেকে এ জোড় হয়ে আসছে। আগে ১০দিনের জোড় হতো। পরবর্তী  পর্যায়ক্রমে তা ৫ দিন এবং এরপর ৩ দিন করা হয়েছে।

এ বছরের জোড়ে মুরব্বিদের পক্ষ থেকে স্বাস্থ্যবিধির প্রতি গুরুত্ব দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।

আরো পড়ুন: ডিসেম্বরে শুরু হচ্ছে ৩ চিল্লার সাথীদের জোড়

কেএল/এএ


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ