সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ ।। ৭ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ২৩ শাওয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন নিয়ে ক্ষোভ, প্রতিবাদ জানালেন শায়খ আহমাদুল্লাহ বিবাহ একটি ইবাদত, এর পবিত্রতা রক্ষা করা জরুরি নারী অধিকার কমিশনের সুপারিশে আলেম প্রজন্ম-২৪-এর আপত্তি  জুলাই-আগস্টের ত্যাগের পরও কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ পাইনি: মির্জা ফখরুল নারীবিষয়ক সুপারিশগুলো কোরআন-হাদিসের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন: জামায়াত আমির ‘১৬ বছরের জঞ্জাল দূর না করে নির্বাচন দিলে সমস্যা সমাধান হবে না’  প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা সরকারি নিবন্ধন পেল সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘কলরব’ ‘সিরাহ মিউজিয়াম’ চালু করছেন মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী মহাসমাবেশ সফল করতে যেসব কর্মসূচি নিয়েছে হেফাজত

চাঁপাইনবাবগঞ্জের খিরসাপাতি আম পেলো জিআই পণ্যের নিবন্ধন

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ক্ষীরসাপাত আম জিআই বা ভৌগলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে নিবন্ধন সনদ পাওয়ায় খুশি বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জের আমচাষি, ব্যবসায়ীসহ সব শ্রেণীপেশার মানুষ। তারা বলছেন, এই স্বীকৃতি স্থানীয় বাণিজ্যের জন্য অনেক বড় প্রাপ্তি।

স্বাদে-গন্ধে অতুলনীয় ক্ষীরসাপাত আম। চাঁপাইনবাবগঞ্জের এই আমের সুনাম রয়েছে দেশ বিদেশে। তবে ব্র্যান্ডিং না থাকায় অসাধু ব্যবসায়ীরা অন্য জেলার আম ক্ষীরসাপাত বলে বাজারে চালিয়ে দেয়।

এতে ক্রেতারা প্রতারিত হওয়ার পাশাপাশি ন্যায্য মূল্য থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছে আম চাষিরা। জিআই সনদ পাওয়ায় এখন থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জের পণ্য হিসেবেই বাজারজাত হবে ক্ষীরসাপাত আম।

বর্তমানে দেশের মোট উৎপাদিত আমের শতকরা ২০ থেকে ২৫ ভাগ খিরসাপাত জাতের। রপ্তানি তালিকাতেও এর অবস্থান শীর্ষে। বাংলাদেশ ম্যাংগো প্রডিউসার মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আব্দুল ওয়াহেদ বলেন,ভৌগলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে ক্ষীরসাপাত আম দেশে ও বিদেশে বাজারজাত করণের জন্য বিরাট একটি সুযোগ সৃষ্টি হলো। গত কয়েক বছর থেকে আমের যে বিপর্যয় ও আর্থিক ক্ষতি হয়েছিল, সেটি কাটিয়ে উঠবে।

জানা যায়, বর্তমানে চাঁপাইনবাবগঞ্জ ছাড়াও রাজশাহী, সাতক্ষীরা, মেহেরপুর ও অল্প পরিমাণে দিনাজপুরে ক্ষীরসাপাত আমের চাষ হয়। তবে শুধু চাঁপাইনবাবগঞ্জেই ৩ হাজার ৪০০ হেক্টর জমিতে প্রতিবছর ৩৫ হাজার টন ক্ষীরসাপাত উৎপাদন হয়।

-এটি


সম্পর্কিত খবর



সর্বশেষ সংবাদ