বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪ ।। ৩ বৈশাখ ১৪৩১ ।। ৮ শাওয়াল ১৪৪৫

শিরোনাম :
উপজেলা নির্বাচন নিয়ে ইসির নতুন নির্দেশনা ইরান সার্বভৌমত্ব রক্ষা করে পরিস্থিতি সামাল দিতে সক্ষম: চীন বান্দরবানে দুর্গম পাহাড়ে অভিযানে কুকি-চিনের ৯ সদস্য গ্রেফতার আজমিরীগঞ্জে জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের কমিটি গঠন উদীচীর কর্মকাণ্ডে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিব্রত: ডিএমপি অনলাইন নিউজ পোর্টালের বিজ্ঞাপন নীতিমালা শিগগিরই বাস্তবায়ন : তথ্য প্রতিমন্ত্রী ইরানের হামলা ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করা নিয়ে যা বলছে সৌদি মিয়ানমারের আরও ১৩ সীমান্তরক্ষী পালিয়ে বাংলাদেশে শাইখ যাকারিয়া ইসলামিক রিসার্চ সেন্টারে যোগদান করলেন মুফতি মকবুল হোসাইন কাসেমী খুলনায় ইসলামী ছাত্র আন্দোলন নেতার হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

১৩ বছর বয়সেই সফটওয়্যার কোম্পানির মালিক!

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: যখন তার বয়স ছিল মাত্র ৯ বছর, তখনই গোটা বিশ্বকে চমকে দিয়েছিল আদিত্যান রাজেশ। সেই বয়সেই সে বানিয়েছিল একটি মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন।

এখন ভারতের কেরালার থিরুভিল্লার বাসিন্দা রাজেশের বয়স ১৩ বছর। আর এই বয়সেই সে একটা সফটওয়্যার কোম্পানির মালিক বনে গেছে।

পাঁচ বছর বয়স থেকেই কম্পিউটারের প্রতি প্রচন্ড আগ্রহ ছিল রাজেশের। স্কুল থেকে বাড়িতে পা রাখার পর তাকে আটকানো যেতো না। কখনও মোবাইল ফোন, আবার কখনও কম্পিউটার নিয়ে বসে পড়তো ছোট্ট রাজেশ।

আর তার জন্য রোজ বাড়ির লোকের কাছে জুটতো বকাঝকা। কিন্তু এই বকাঝকার মাঝেই দিনে দিনে নিজের প্রযুক্তিপ্রীতিটা অন্য উচ্চতায় নিয়ে যাচ্ছিল সেই একরত্তি ছেলে। তারই মধ্যে হুট করে একদিন রাজেশেরর হাত দিয়ে বেরিয়ে আসে একটা মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন।

আর ছোট্ট রাজেশের তৈরি করা সেই অ্যাপ্লিকেশন অনেকের নজর কাড়ে। সেই সূত্রে তার কাছে আসতে থাকে কাজের প্রস্তাব।

এসবের ফাঁকে সে বেশ কিছু সফটওয়্যার কোম্পানির জন্য লোগো ডিজাইনিং করতে শুরু করে দেয়। শুধু তাই নয়, সে সময়ে তাক লাগিয়ে দেওয়ার মতো ওয়েবসাইটও তৈরি করতে শুরু করে সে।

বেশ কিছু দিন আগে রাজেশের পরিবার ভারত ছেড়ে দুবাই পাড়ি জমায়। তাতে থেমে যায়নি রাজেশের প্রযুক্তি-প্রেম। এনডিটিভি বলছে, বর্তমানে দুবাইয়ে ‘ট্রিনেট সলিউসনস’ নামে একটি সফটওয়্যার কোম্পানি গড়ে তুলেছে রাজেশ।

রাজেশের ভাষ্য, ‘অন্তত ১৮ বছর বয়স না হলে আমি প্রতিষ্ঠিত কোনও সংস্থা গড়ে তুলতে পারব না। তবে এখনও আমরা একটা সংস্থা হিসেবেই কাজ করি। এপর্যন্ত ১২ জন ক্লায়েন্টের সঙ্গে কাজ করেছি। তাদের ডিজাইন ও কোডিং সেবা দেওয়া হয়েছে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে।’

কেপি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ