বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ।। ১১ বৈশাখ ১৪৩১ ।। ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

শিরোনাম :
হাসপাতালে সৌদি বাদশাহ সালমান সোস্যাল মিডিয়ায় প্রচারিত পাঠ্য তালিকার সাথে বেফাকের পাঠ্য তালিকার সম্পর্ক নেই: বেফাক সৈয়দপুরে তাপদাহে অতিষ্ঠ মানুষ, ‘হিটস্ট্রোকে’ ১ জনের মৃত্যু স্বর্ণের দাম আরও কমলো, ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ১৫১ টাকা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান ইরান-পাকিস্তানের ঢাবিতে বৃষ্টির জন্য ‘সালাতুল ইসতিস্কা’র অনুমতি দেয়নি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ‘বৃষ্টির জন্যে সালাত আদায় করলেই অবশ্যম্ভাবী বৃষ্টি চলে আসবে—বিষয়টা তা নয়’ মালয়েশিয়ার সিটি ইউনিভার্সিটিতে সম্পন্ন হলো বিয়াম'র চ্যাপ্টার কমিটি ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত জ্যামাইকার আগামীদিনে বিশ্বের মধ্যে অন্যতম স্মার্ট হবে দেশের হজ ব্যবস্থাপনা: ধর্মমন্ত্রী

ইয়েমেনে অপুষ্টিতে মারা গেছে ৮৫ হাজার শিশু

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: গত তিন বছরে ইয়েমেনে যুদ্ধের সময়ে অপুষ্টিতে ভুগে ৮৫ হাজার শিশু মারা গেছে।

জাতিসংঘের তৈরি করা পরিসংখ্যানের ভিত্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে শিশুদের অধিকার আদায়ের জন্য কাজ করা আন্তর্জাতিক সংগঠন সেভ দ্য চিলড্রেন।

যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংগঠনটি বলছে, দেশটিতে বর্তমানে ৫ বছরের কম বয়সী হাজারও শিশু ভয়াবহ অপুষ্টিতে বেড়ে উঠছে। চিকিৎসা না দেওয়া হলে বছরে এসব শিশুদের প্রায় ২০-৩০ শতাংশ প্রাণ হারাবে।

সেভ দ্য চিলড্রেনের প্রতিবেদন বলছে, গৃহযুদ্ধকে কেন্দ্র করে খাবারের দাম বৃদ্ধি ও দেশের মুদ্রার মূল্যমানের পতন হওয়ায় এসব শিশু অপুষ্টির মধ্যে পড়ে।

২০১৫ সালের এপ্রিল থেকে ২০১৮ সালের অক্টোবর পর্যন্ত প্রায় ৮৪ হাজার ৭শ’ শিশুর প্রাণহানি হয়েছে বলে সেভ দ্য চিলড্রেনের নতুন প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

২০১৪ সালে ইয়েমেনের সাবেক প্রেসিডেন্ট আলী আব্দুল্লাহ সালেহর প্রতি অনুগত সেনা সদস্যদের সঙ্গে একজোট হয় ইরান সমর্থিত হুথি বিদ্রোহীরা। ওই সময় তারা সানাসহ দেশটির বড় একটি অংশ নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেয়। এর পর থেকেই বিভিন্ন সংঘাত শুরু হয় ইয়েমেনে।

ইয়েমেনের ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট আব্দ-রাব্বু মানসুর হাদির কর্তৃত্ব পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে ২০১৫ সালের ২৬ মার্চ থেকে সৌদি আরব ও তার মিত্র দেশগুলো ইয়েমেনে সামরিক অভিযান পরিচালনা শুরু করে।

এ অভিযান শুরুর পর ১০ হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত হন। ঘরহারা হন কয়েক লাখ মানুষ।

খাদ্য আমদানির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত হুদাইদাহ বন্দরের চারপাশে প্রচণ্ড লড়াই চলতে থাকায় দুর্ভিক্ষের কবলে পড়ে মানুষ।

এএম


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ