বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪ ।। ১৪ চৈত্র ১৪৩০ ।। ১৮ রমজান ১৪৪৫


ফরিদপুর-১ আসনে ২০ দলীয় জোটের মনোনয়ন প্রত্যাশী জাকির হোসাইন কাসেমী

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ফরিদপুর-১ (বোয়ালমারী-মধুখালী-আলফাডাঙ্গা) আসনে প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দলসমূহ থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশীদের তৎপরতা শুরু হয়েছে।

এ আসনে ২০ দলীয় জোটের প্রার্থী হতে চান জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় অর্থসম্পাদক ও ফরিদপুর জেলা জমিয়তের সহসভাপতি মুফতি জাকির হোসাইন কাসেমী।

এ লক্ষ্যে তিনি স্থানীয় পর্যায়ে গণসংযোগ ও নির্বাচনী প্রচারণার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। দলীয় সূত্রে জানা গেছে, জমিয়তের পক্ষ থেকেও তাকে নির্বাচনী প্রস্তুতির জন্য গ্রিন সিগনাল দেওয়া হয়েছে।

জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ-এর ফরিদপুর জেলার স্থানীয় নেতা-কর্মীরা জানান, মুফতি জাকির হোসাইন কাসেমী নির্বাচনী এলাকা ফরিদপুরের বোয়ালমারী, মধুখালী ও আলফাডাঙ্গার গরিব-দুঃখী মানুষের আপদে-বিপদে তিনি সব সময় সহযোগিতা ও সাহায্যের হাত বাড়িয়ে পাশে দাঁড়ান। যে কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ছুটে যান ত্রাণ নিয়ে।

স্থানীয় যে কোন সংগঠন ও সেবামূলক কাজ এবং এলাকার বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে মুফতী জাকির হোসাইনকে সবসময় সহযোগী হিসেবে পাশে দাঁড়ান।

২০ দলীয় জোটের শরীক দলের নেতা-কমীদের সাথে নিয়মিত মতবিনিময় ও যোগাযোগ করে চলেন সবসময়। যে কারণে এলাকার তৃণমূল পর্যায়ে মুফতী জাকির হোসাইন খুবই জনপ্রিয় ও পরিচিত একটি মুখ। ভোটারদের কাছেও তিনি অত্যন্ত আস্থাভাজন একজন ব্যক্তিত্ব।

২০ দলীয় জোটের প্রার্থী হিসেবে তিনি নির্বাচনী প্রতিযোগিতায় নামলে, সহজেই জিতে আসবেন বলে এই প্রতিবেদকের কাছে প্রবল আশাবাদ ব্যক্ত করেন বেশ কয়েকজন দায়িত্বশীল স্থানীয় নেতা।

আসন্ন সংসদ নির্বাচনে প্রতিযোগি প্রসঙ্গে মুফতি জাকির হোসাইন কাসেমী জানান, ফরিদপুর-১ (বোয়ালমারী-মধুখালী-আলফাডাঙ্গা) সংসদীয় এলাকার সাথে তার নাড়ি ও আত্মার সম্পর্ক।

এলাকার মানুষের সুখে-দুঃখে তিনি সবসময় পাশে ছিলেন এবং এখনও আছেন। ২০ দলীয় জোট থেকে মনোনয়ন চূড়ান্ত হলে জয়ের বিষয়ে তিনি শতভাগ আশাবাদি। নির্বাচনে জয়ী হলে তিনি এলাকা থেকে সন্ত্রাস, দুর্নীতি, মাদক, চাঁদাবাজি ও নারী নির্যাতন নির্মূলকে অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করে যাবেন।

এর পাশাপাশি তিনি সুশাসন, সুবিচার, ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠার যথাযথ উদ্যোগসহ সমাজে রাজনৈতিক ও আদর্শিক বিভিন্ন মতের মানুষের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান গড়ে তোলা, উন্নত যাতায়াত ও যোগাযোগ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা, নাগরিক সেবাকে মানুষের দোরগোড়ায়ে পৌঁছে দেয়া এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহে নৈতিকতা চর্চার প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে সার্বিক জনসেবায় নিবেদিত হয়ে কাজ করে যাবেন বলে উল্লেখ করেন।

সংবর্ধনার দাওয়াত নিয়ে গণভবনে যাচ্ছেন আল্লামা শফী

-এআর


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ