শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ ।। ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
কাল যাত্রাবাড়ী মাদরাসায় মজলিসে দাওয়াতুল হকের ইজতেমা শেখ হাসিনা ভারতে বসে দেশের বিরুদ্ধে চক্রান্ত করছেন: মজলিস মহাসচিব ডেঙ্গুতে এক সপ্তাহে ৩১ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৬২৩০ মসজিদে নববীর আদলে হবে আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ: ধর্ম উপদেষ্টা খাগড়াছড়ি প্রেস ক্লাবের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত নতুন নির্বাচন কমিশনকে বিগত কমিশন থেকে শিক্ষা নিতে হবে: মুফতী ফয়জুল করীম লালপুরে যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে জমি দখল ও বাড়ি ভাংচুরের অভিযোগ জনতার চেয়ারম্যান সৈয়দ তালহাকে সুনামগঞ্জ ৩ আসনে জমিয়তের প্রার্থী ঘোষণা কুরআন-হাদিসের ভিত্তিতেই হতে হবে সংস্কার: বায়তুল মোকাররমের খতিব ইসলামী সঙ্গীত সম্রাট আইনুদ্দীন আল আজাদ রহ.-এর বাবার ইন্তেকাল

বেফাকের ফলপ্রকাশ হতে পারে ১৭/১৮ রমজান; চলছে নিরীক্ষণ

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

ওমর ফাইয়ায: গত ১৫ এপ্রিল থেকে শুরু হয়ে ২২ এপ্রিল শেষ হয় বাংলাদেশ কওমি মাদরাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাকের ৪১তম কেন্দ্রীয় পরীক্ষা। সারা দেশ থেকে হিফজ ও কেরাতসহ মোট ৬টি স্তরে ৭১৫১৫ জন ছাত্র ও ৪৮০২৬ জন ছাত্রী এই পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে।

প্রতি বছর শাবান মাসে অনুষ্ঠিত বেফাকের কেন্দ্রীয় এই পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয় পরের মাস রমজানেই। সে অনুযায়ী ৪১ তম বেফাক পরীক্ষার ফল প্রকাশের দেরি নেই।

কোন পর্যায়ে আছে বেফাকের উত্তরপত্র মূল্যায়নের কাজ? আর এ বছর রমজানের কয় তারিখে ফল প্রকাশ হতে যাচ্ছে? এ বিষয়ে জানতে আওয়ার ইসলামের পক্ষ থেকে কথা হয় বেফাকের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মাওলানা আবু ইউসুফের সাথে।

মাওলানা আবু ইউসুফ আওয়ার ইসলামকে জানান, বেফাকের ৪১ তম কেন্দ্রীয় পরীক্ষার উত্তরপত্রের প্রাথমিক মূল্যায়ন শেষ হয়েছে এবং উত্তরপত্রগুলো মূল্যায়নকারী শিক্ষকগণের কাছ থেকে কেন্দ্রে জমাও পড়েছে। এখন চলছে দ্বিতীয় পর্যায়ের নিরীক্ষণ।

ফল প্রকাশ কবে হতে পারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা এখনও চূড়ান্ত হয় নি। কাজকর্ম আরও গোছানোর পর বোঝা যাবে ঠিক কবে ফল প্রকাশ করা যায়। তবে রমজানের ১৭ বা ১৮ তারিখের দিকে ফল প্রকাশ সম্ভব হতে পারে বলে তিনি আশা করেন।

নিরীক্ষণের দায়িত্বে কয় জন আছেন জানতে চাইলে মাওলানা আবু ইউসুফ বলেন, এ বছর চল্লিশজনের একটি দল কেন্দ্রে উত্তরপত্রগুলো নিরীক্ষণের দায়িত্বে রয়েছেন।

তিনি বলেন, পূর্ববর্তী বছরগুলোতে নিরীক্ষকের সংখ্যা আরও কম ছিলো। এ বছর নিরীক্ষক বাড়ানো হয়েছে। নিরীক্ষকদের নাম পরিচয় প্রকাশ করা হয় না জানিয়ে তিনি বলেন, উত্তরপত্র মূল্যায়নকারী ও নিরীক্ষকদের নাম পরিচয় বোর্ডের পক্ষ থেকে গোপন রাখা হয়।

নিরীক্ষণে যদি ধরা পড়ে উত্তরপত্র মূল্যায়নকারীদের কেউ যথাযথভাবে খাতা মূল্যায়ন করেন নি তাহলে তার বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়? মাওলানা আবু ইউসুফ বলেন, এরকম ধরা পড়লে পরবর্তী বছর থেকে তাকে আর খাতা দেওয়া হয় না এবং চলতি বছর খাতা মূল্যায়ন বাবদ সম্মানীও তিনি পান না।

কারণ তিনি যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারেন নি। তার মূল্যায়ন করা সকল উত্তরপত্র পূনঃমূল্যায়নের জন্য অন্য কাউকে দেয়া হয়।

নতুন মাদরাসাকে বেফাকভূক্ত করবেন যেভাবে

-আরআর


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ