সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ ।। ৭ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ২৩ শাওয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন নিয়ে ক্ষোভ, প্রতিবাদ জানালেন শায়খ আহমাদুল্লাহ বিবাহ একটি ইবাদত, এর পবিত্রতা রক্ষা করা জরুরি নারী অধিকার কমিশনের সুপারিশে আলেম প্রজন্ম-২৪-এর আপত্তি  জুলাই-আগস্টের ত্যাগের পরও কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ পাইনি: মির্জা ফখরুল নারীবিষয়ক সুপারিশগুলো কোরআন-হাদিসের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন: জামায়াত আমির ‘১৬ বছরের জঞ্জাল দূর না করে নির্বাচন দিলে সমস্যা সমাধান হবে না’  প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা সরকারি নিবন্ধন পেল সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘কলরব’ ‘সিরাহ মিউজিয়াম’ চালু করছেন মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী মহাসমাবেশ সফল করতে যেসব কর্মসূচি নিয়েছে হেফাজত

কখন চুপ থাকবেন?

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

ওমর ফাইয়ায: জীবনের প্রয়োজনে মানুষকে কথা বলতে হয়। কিন্তু জীবনের কিছু ক্ষেত্রে কথা বলা যতটা গুরুত্বপূর্ণ, জীবনে অনেক সময় এমনও আসে যখন কথা না বলাটা তার থেকেও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে।

কথা বলতে বলতে কখন থেমে যেতে হয়, কখন চুপ থাকতে হয় তা জানাটা ভীষণ প্রয়োজন। কথা না বলা এমন মুহূর্ত জীবনে হাজার রকম। এখানে আমরা শুধু কয়েকটি উল্লেখ করছি।

১. কোনো বিষয়ে যথাযথভাবে জানা না থাকলে চুপ করে থাকাই উত্তম, অযথা তর্ক মানুষের দৃষ্টিতে আপনার সম্মান কমিয়ে দেবে।

২. প্রিয় মানুষকে সব অপ্রিয় সত্য বলতে নেই। আপনার একটু চুপ থাকাতে কারও মুখের হাসিটি বেঁচে থাকলে ক্ষতি কি!

৩. অলোচনায় আপনার কথা অপ্রয়োজনীয় মনে করা হচ্ছে বুঝতে পারলে চুপ হয়ে যান। যেচে নিজের মত দিতে যাবেন না।

৪. চুপ করে থাকাটাও মাঝে মাঝে আপনি উপভোগ করতে পারেন। মানুষের কথা ফুরিয়ে যেতেই পারে। জোর করে কথা বলতে হবে এমন তো কেউ মাথার দিব্যি দেয়নি।

৫. প্রতিবাদ করা ভাল। তবে পরিস্থিতি বিচার করে। কোনো জায়গায় যদি মনে হয় প্রতিবাদ করলে আপনাকে অপমানিত হতে হবে, লাভও কিছু হবে না, তখন চুপ থাকাই ভালো।

৬. মন খারাপ থাকলে কথা কম বলুন, একেবারে চুপ করেও থাকতে পারেন। কারো সঙ্গেও আপনি অকারণে খারাপ ব্যবহার করে ফেলতে পারেন। আর তার জন্য আপনাকে পরে পস্তাতে হতে পারে।

হাফেজ জাফর; টুুপির সঙ্গে যার জীবন

-আরআর


সম্পর্কিত খবর



সর্বশেষ সংবাদ