শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪ ।। ৬ বৈশাখ ১৪৩১ ।। ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

শিরোনাম :
শিক্ষক ও বাবুর্চি নিয়োগ দেবে রাজধানীর আল্লামা শামসুল হক রহ.মাদরাসা উপজেলা নির্বাচনে যাচ্ছে কি ইসলামি দলগুলো? পাঠ্যপুস্তকের ওপর নির্ভরশীল হয়ে স্মার্ট জেনারেশন সৃষ্টি সম্ভব নয়: শিক্ষামন্ত্রী বিচ্ছিন্নভাবে দে‌শের স্বার্থ অর্জন করার সুযোগ নেই : সেনা প্রধান স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইন সংসদে পাশ করব : স্বাস্থ্যমন্ত্রী যাত্রাবাড়ীতে দুই বাসের মাঝে পড়ে ট্রাফিক কনস্টেবল আহত আ.লীগের মন্ত্রী-এমপির আত্মীয়দের উপজেলা নির্বাচনে নিষেধাজ্ঞা; অমান্য করলে ব্যবস্থা ফকিহুল মিল্লাত রহ. এর পরামর্শ -‘ফারেগিন কার সঙ্গে পরামর্শ করবে’ ঢাকায় চালু হলো চীনা ভিসা সেন্টার ফিলিস্তিনকে জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্য পদ দেওয়া নিয়ে ভোট শুক্রবার

অাল্লাহ কীভাবে জানি আমাকে বাঁচিয়ে আনেন : সংসদে প্রধানমন্ত্রী

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম :  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশে এমনই এক শ্রেণি আছে যারাভাবে আমি থাকলেই তাদের যত সমস্যা। আমাকে অনেকবার হত্যার পরিকল্পনা করা হলেও তবুও আমি মরি না। আল্লাহ কীভাবে জানি আমাকে বাঁচিয়ে নিয়ে আসেন।

বুধবার জাতীয় সংসদের প্রধানমন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর পর্বে জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য ফখরুল ইমাম তার সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, মরতে তো একদিন হবেই। সেটা নিয়ে আমার কোনো চিন্তা নেই। ‘জন্মিলে মরিতে হবে/ অমর কে কোথা কবে/ চিরস্থায়ী কবে নীড়/ হায়রে জীবন নদী/।’ তাই কে কত বিশেষণ দিলে সেটা নিয়েও আমার কোনো চিন্তা নাই। আমি তো মনে করি একমুখে যখন বিশেষণও দিবে, আবার যদি একটু উনিশ থেকে বিশ হয় ওই মুখে গালিও দিবে। যে হাতে মালা দিবে সেই হাতে ঢিলও মারবে। কাজেই হাজার বিশেষণ দিলেও আমার মাথা কখনও খারাপ হবে না।আমি বেতালা হব না এটা আমি বলে দিতে পারি। ওগুলো আমার ওপর কোনো প্রভাব ফেলে না। আমার চিন্তা একটায় দেশের মানুষ ভালো থাকুক।

তিনি বলেন, আমাকে নিয়ে বিদেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন হাজার বিশেষণ দিলেও আমার মাথা কখনও খারাপ হবে না। আমি বেতালা হবো না এটা আমি বলে দিতে পারি। ওগুলো আমার ওপর কোনো প্রভাব ফেলে না। আমার চিন্তা একটাই দেশের মানুষ ভালো থাকুক।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের দেশে আরেকটি শ্রেণির মানুষ আছে। সমস্যাটা তাদের নিয়ে। গণতন্ত্রের ধারা চললে তাদের কিছুই ভালো লাগে না। যখন উন্নয়নের পথে দেশ এগিয়ে যায়, তারা উন্নয়নটা চোখে দেখে না। এরা চক্ষু থাকতে অন্ধ, কান থাকতে বধির। তাদের মাথায় একটা চিন্তায় থাকে- দেশে যদি অস্বাভাবিক সরকার থাকে, অসাংবিধানিক সরকার যদি আসে তারা মনে করে তাদের একটু গুরুত্ব বাড়ে। কারণ তাদের ক্ষমতায় যাওয়ার ইচ্ছা আছে। পতাকা পাওয়ার ইচ্ছা আছে। তাদের গবেষণায় বাংলাদেশের কোনো উন্নয়নই চোখে পড়ে না। এ শ্রেণিটায় সবচেয়ে যন্ত্রণাদায়ক। মানুষের অকল্যাণ করার জন্যই তারা সবচেয়ে ব্যস্ত।

আরএম/

 


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ