বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ।। ১১ বৈশাখ ১৪৩১ ।। ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

শিরোনাম :
সৈয়দপুরে তাপদাহে অতিষ্ঠ মানুষ, ‘হিটস্ট্রোকে’ ১ জনের মৃত্যু স্বর্ণের দাম আরও কমলো, ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ১৫১ টাকা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান ইরান-পাকিস্তানের ঢাবিতে বৃষ্টির জন্য ‘সালাতুল ইসতিস্কা’র অনুমতি দেয়নি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ‘বৃষ্টির জন্যে সালাত আদায় করলেই অবশ্যম্ভাবী বৃষ্টি চলে আসবে—বিষয়টা তা নয়’ মালয়েশিয়ার সিটি ইউনিভার্সিটিতে সম্পন্ন হলো বিয়াম'র চ্যাপ্টার কমিটি ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত জ্যামাইকার আগামীদিনে বিশ্বের মধ্যে অন্যতম স্মার্ট হবে দেশের হজ ব্যবস্থাপনা: ধর্মমন্ত্রী সকালে ইসতিসকার নামাজ আদায়, রাতেই নামল স্বস্তির বৃষ্টি চাঁদ মামার বয়স হয়েছে! চাঁদের বয়স কত?

বিশিষ্ট মুহাদ্দিস ড. মোস্তফা আজমির ইন্তেকাল

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

তাওহীদ মাদানী
দেওবন্দ থেকে

কিং ফয়সাল আন্তর্জাতিক পুরস্কারপ্রাপ্ত বিশিষ্ট মুহাদ্দিস ড. মোহাম্মদ মোস্তফা আজমি কাসেমি আজ বাদ ফজর সৌদির রাজধানী রিয়াদে ইন্তেকাল করেন৷ ইন্তেকালের সময় তার বয়স হয়েছিল ৮৭ বছর৷

সৌদি আরবের অবস্থানরত মাওলানা নাজিব আহমদ কাসেমি সোহেলী আওয়ার ইসলামকে এ খবর নিশ্চিত করেছেন।

মাওলানা মুস্তাফা আজমি কাসেমী ছিলেন সময়ের প্রসিদ্ধ মুহাদ্দিস এবং ফুজালায়ে দেওবন্দের একজন প্রসিদ্ধ আলেম।

তার ইলম ও প্রজ্ঞার নিপুণতায় তিনি শাহ ফয়সাল ওয়ার্ল্ড অ্যাওয়ার্ড লাভ করেন৷ এছাড়া তিনি সৌদি আরবের নাগীরকত্বও পেয়েছেন।

মাওলানা আজমি উত্তর প্রদেশের আজমগড়ে ১৯৩০ সালে জন্মগ্রহণ করেন। বিখ্যাত ইসলামি শিক্ষা কেন্দ্র দারুল উলুম দেওবন্দ থেকে ১৯৫২ সালে ফারেগ হন। দারুল উলুম দেওবন্দের খতমে নবুওয়ার বিভাগ থেকে উচ্চ ডিগ্রিও অর্জন করেন৷

বিশ্বের ঐতিহ্যবাহী ইসলামি প্রতিষ্ঠান জামিয়া আজহার, মিশর থেকে ১৯৫৩ সালে (এমএ) ডিগ্রি অর্জন করেন।

১৯৫৫ সালে, কাতারে কাজ করতে গিয়েছিলেন এবং সেখানে কয়েক দিন অনারবি ছাত্রদের আরবি ভাষা শেখান। তারপর কাতারের পাবলিক লাইব্রেরিতে খেদমত আঞ্জাম দেন।

১৯৬৪ আমি কাতার থেকে লন্ডন যান এবং ১৯৬৬ সালে কেমব্রিজ থেকে প্রারম্ভিক হাদিস শাস্ত্রের পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। ডক্টরেট ডিগ্রি থেকে সার্ফিং করার পর তিনি আবার কাতার যান এবং কাতার পাবলিক লাইব্রেরিতে দুই বছর কাজ করেন।

১৯৬৮ থেকে ১৯৭৩ সাল পর্যন্ত জামিয়া উম্মুল কোরা মক্কা মুকাররমায় অধ্যাপক ছিলেন। ১৯৭৩ সাল থেকে ১৯৯১ পর্যন্ত কিং সৌদ ইন্সটিটিউটে হাদিসের অধ্যাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

১৯৮০ সালে তিনি হাদীস শাস্ত্রের মহান খেদমত আঞ্জাম দেয়ার ভিত্তিতে কিং ফয়সাল ওয়ার্ল্ড পুরস্কারপ্রাপ্ত হন। ১৯৮১ সালে হাদিসের খেদমতের ভিত্তিতে সৌদি নাগরিকত্ব লাভ করেন৷

ওমরাহ পালনে সাকিব-অনন্ত ও শাহরিয়ার নাফিস


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ