বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ।। ১১ বৈশাখ ১৪৩১ ।। ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

শিরোনাম :
বৃষ্টি প্রার্থনায় জামিয়াতুল আবরার রাহমানিয়ায় ‘সালাতুল ইস্তিসকা’  আদায় হাসপাতালে সৌদি বাদশাহ সালমান সোস্যাল মিডিয়ায় প্রচারিত পাঠ্য তালিকার সাথে বেফাকের পাঠ্য তালিকার সম্পর্ক নেই: বেফাক সৈয়দপুরে তাপদাহে অতিষ্ঠ মানুষ, ‘হিটস্ট্রোকে’ ১ জনের মৃত্যু স্বর্ণের দাম আরও কমলো, ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ১৫১ টাকা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান ইরান-পাকিস্তানের ঢাবিতে বৃষ্টির জন্য ‘সালাতুল ইসতিস্কা’র অনুমতি দেয়নি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ‘বৃষ্টির জন্যে সালাত আদায় করলেই অবশ্যম্ভাবী বৃষ্টি চলে আসবে—বিষয়টা তা নয়’ মালয়েশিয়ার সিটি ইউনিভার্সিটিতে সম্পন্ন হলো বিয়াম'র চ্যাপ্টার কমিটি ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত জ্যামাইকার

তারুণ্যের বুকে জোয়ার এনেছিলেন মাওলানা আতাউর রহমান খান রহ. : মুুহিব খান

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম : গত শতাব্দীর উল্লেখযোগ্য দার্শনিক আলেম আতাউর রহমান খান রহ.। তিনি ছিলেন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী। লেখালেখি থেকে হাদিসের মসনদ, মসজিদের মেম্বার থেকে জাতীয় সংসদ সর্বত্র ছিলো তার সরব পদচারণা।

তিনি ছিলেন একজন চিন্তাশীল আলেম। দূরদর্শী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। গত ৩১ জুলাই ছিলো তার ৯ম মৃত্যু বার্ষিকী। মৃত্যু বার্ষিকীতে তার ছোট ছেলে কবি মুহিব্বুর রহমান খান আবেগঘণ স্ট্যাটাস দিয়েছেন।

তিলি লেখেন, ‘সেই আশির দশকের গোড়া থেকেই পশ্চিমাজগত ও আরবজাহানসহ সারাবিশ্বের ভূ- রাজনৈতিক বিবর্তনের সম্ভাব্য ও সুস্পষ্ট বিশ্লেষণ পেশ করেন মাওলানা আতাউর রহমান খান রহ.। তিনি তার প্রজ্ঞা ও দূরদর্শিতা থেকে বলেছিলেন, ‘আগামী শতাব্দী হবে ইসলামের বিজয়ের শতাব্দী।’

তার এ উক্তি তারুণ্যের বুকে জোয়ার  এনেছিলো। তৌহিদি জনতার মুখে মুখে ফিরতো তার ঐতিহাসিক এ উক্তি। বলিষ্ঠ হরফে লেখা থাকতো দেয়ালে দেয়ালে।

মনে পড়ে, তিনি মৃত্যু সম্পর্কে সবসময় একটি উর্দূ কবিতা পাঠ করতেন- 'মওত কো সামঝা হ্যায় গাফেল ইখতেতামে জিন্দেগি, ইয়ে শামে জিন্দেগি হ্যায়, সুবহে দাওয়ামে জিন্দেগি’

অর্থাৎ গাফেল মানুষেরা মৃত্যুকেই জীবনের সমাপ্তি মনে করে, আসলে মৃত্যু হলো ইহ-জীবনের সন্ধ্যা আর অনন্ত জীবনের ভোর।'

খতিবে মিল্লাত, হযরতুল আল্লাম মাওলানা আতাউর রহমান খান রহ.। আল্লাহ তাঁকে পরম শান্তিতে রাখুন।


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ