সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪ ।। ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
চিকিৎসকরা বছরে দুইবারের বেশি বিদেশ যেতে পারবেন না ঢাকা থেকে ভাঙ্গা হয়ে খুলনায় গেলো পরীক্ষামূলক ট্রেন নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা: প্রেস উইং ধর্মীয় মূল্যবোধ ও সাম্যের ভিত্তিতে সংবিধান রচনার আহ্বান নেপালে ফের কুরআন প্রতিযোগিতার আয়োজন করছে সৌদি আগামীকাল সংবিধান সংস্কার কমিশনে প্রস্তাবনা পেশ করবে ইসলামী আন্দোলন ‘আল্লামা আতহার আলী রহ. জীবন, কর্ম, অবদান’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন আগামীকাল হাজী ইমদাদুল্লাহ মুহাজিরে মক্কী রহ. : কে এই মহান ব্যক্তি হাজিদের স্বার্থ রক্ষায় সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : ধর্ম উপদেষ্টা মহানবীকে সা. নিয়ে কটূক্তি করলে সংবিধানে শাস্তির বিধান রাখার প্রস্তাব পার্থের

‘যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধেই’ তালেবানের সাথে শান্তি আলোচনায় পৃষ্ঠপোষকতা করেছিল কাতার

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধেই কাতার তালেবানের সাথে শান্তি আলোচনায় পৃষ্ঠপোষকতা করেছিল বলে জানয়িছেন, কাতারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মুতলাক আল কাহতানি।

কাতারের সন্ত্রাসবাদবিরোধী বিশেষ দূত ও কাতারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী কাহতানি দাবি করেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধেই’ তালেবানের পৃষ্ঠপোষকতা করেছিল তাঁর দেশ। কাতারের মালিকানাধীন মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরাকে দেওয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে এ দাবি করেন মন্ত্রী।

স্থানীয় সময় গতকাল রোববার দেওয়া ওই সাক্ষাৎকারে কাতারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যেকোনো ‘শান্তি আলোচনায় উন্মুক্ত নীতি’র আওতায় তালেবানের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় আলোচনার আয়োজনসহ নানাভাবে পৃষ্ঠপোষকতা করেছে কাতার। আর এটা করা হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে।

কাতার সংকটের নেপথ্য কারণ আল জাজিরায় রাশিয়ান হ্যাকারদের হামলা!

মুতলাক আরো দাবি করেন, কেবল শান্তির জন্যই যুক্তরাষ্ট্র, তালেবান ও আফগানিস্তানের সরকারের আলোচনা সহজতর করতে কাজ করেছে কাতার।

এদিকে, কাতারের সন্ত্রাসবাদবিরোধী বিশেষ দূতের এই সাক্ষাৎকারের জবাবে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য করা হয়নি।

২০১৩ সালে তালেবান কাতারে রাজনৈতিক কার্যালয় খোলে। এর পর থেকে ওই কার্যালয়ের মাধ্যমেই বহির্বিশ্বের সঙ্গে যোগাযোগ করে আসছিল তালেবান।

এমন এক সময় মুতলাক এই মন্তব্য করলেন, যখন ‘অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি’র অভিযোগ এনে কাতারের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করেছে সৌদি আরব, মিসর, বাহরাইন, সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ বেশ কয়েকটি দেশ। কাতার তালেবান, মুসলিম ব্রাদারহুডসহ সন্ত্রাসী দলগুলোকে সমর্থন দিচ্ছে বলে অভিযোগ করা হয়।

যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র আরব দেশগুলোর সম্পর্কচ্ছেদের পর পরই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নিজের টুইটারে লেখেন, কাতার ‘ঐতিহাসিকভাবেই’ ‘উচ্চমাত্রার সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও সংগঠনকে’ পৃষ্ঠপোষকতা করছে। যদিও এসবের কোনো প্রমাণ হাজির করা হয়নি।

মসজিদুল হারামে কাতারের মুসুল্লিদের বাধা প্রদানের অভিযোগ

এসএস/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ