সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ ।। ৮ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ২৩ শাওয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
নোয়াখালীতে দায়িত্বে অবহেলা করায় ১২শিক্ষককে অব্যাহতি   নারী কমিশনের প্রস্তাবনা, অসভ্যতা প্রসারের নীল নকশা: নেজামে ইসলাম জামায়াতের সঙ্গে মতভিন্নতা আছে, শত্রুতা নয়: মাওলানা ফজলুর রহমান মসজিদে নববীর ইমামকে মালদ্বীপে লালগালিচা অভ্যর্থনা মহানবীর আদর্শ অনুসরণ করলে আমাদের জীবন আলোকিত হবে : ধর্ম উপদেষ্টা বর্তমানে ‘উলূমুল হাদিস’-এর প্রয়োজনীয়তা বাংলাদেশের মতো সম্প্রীতি আশপাশের দেশে খুঁজে পাবেন না: ধর্ম উপদেষ্টা ‘গাজাবাসীর পাশে দাঁড়ানো উম্মাহর আবশ্যিক দায়িত্ব’ নারী কমিশনের প্রস্তাবে পতিত স্বৈরতন্ত্রের সুযোগ: গাজী আতাউর বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল ভবনের স্বীকৃতি পেল মসজিদুল হারাম

ইরাককে বাদ দিয়ে ছয় মুসলিম দেশের উপর ট্রাম্পের নতুন নিষেধাজ্ঞা

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

trump 2ইরাককে বাদ দিয়ে বাকি ৬ দেশের উপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সোমবার তিনি এই নিষেধাজ্ঞা বিলে সাক্ষর করেন।

এই নিষেধাজ্ঞায় র‌য়েছে ইরান, লিবিয়া, সিরিয়া, সোমালিয়া, সুদান ও ইয়েমেন।

নিষেধাজ্ঞায় বলা হয়,  এই ৬ দেশের নাগরিকরা ৯০ দিনের বেশি মার্কিন মুলুকে থাকতে পারবেন না। এর বাইরে অন্যান্য দেশের শরণার্থীরা  আমেরিকায় প্রবেশ করতে পারবেন। তবে বছরে মাত্র ৫০ হাজার শরণার্থীকেই মার্কিন মুলুকে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে। সিরিয়ার শরণার্থীদের জন্য  নিষেধাজ্ঞা থাকছে না। গ্রিন কার্ড নিয়ে বসবাসকরী এই ৬ দেশের অধিবাসীদের ক্ষেত্রে ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে না। ১৬ মার্চ থেকে কার্যকর হবে নয়া আইন। কার্যকরা করার ১০ দিন আগে থেকেই আমেরিকায় আসা ওই ৬টি দেশের বাসিন্দাদের সতর্ক করা হবে। মার্কিন মুলুকের প্রত্যেকটি বিমানবন্দরে নোটিস দেওয়া হয়েছে। সেখানেই তাঁদের সতর্ক করে দেওয়া হবে। অর্ডার কার্যকরী হলেই সেই, ভিসা থাকলেও মাঝ আকাশে সেইসব দেশের নাগরিকদের আটকে দেওয়া হবে।

তবে ইরাককে এই তালিকা থেকে বাদ দেওয়ার নেপথ্যে অন্য কারণ খুঁজছেন নিন্দুকেরা।  নিন্দুকদের দাবি, প্যাঁচে পড়েছেন ট্রাম্প। ক্ষমতায় আসার পরেই আমেরিকায় ভ্রমণের ক্ষেত্রে ৬টি দেশের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল। সেই তালিকায় ছিল ইরাক, ইরান, লিবিয়া, সিরিয়া, সোমালিয়া, সুদান, ইয়েমেন।

২৭ জানুয়ারি বিশেষ নির্দেশিকা জারি করে করে এই ৬টি দেশের নাম ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু বাস্তবে সেই নির্দেশিকা কার্যকর করতে গিয়ে রীতিমতো বেগ পেতে হয় মার্কিন প্রশাসনকে। দেখা যায় বহু ইরাকিই আমেরিকায় গ্রিন কার্ড নিয়ে বসবাস করেন। এমনকী আমেরিকার বিভিন্ন বহুজাতিক সংস্থায় কাজও করেন তারা। শেষে প্যাঁচে পড়ে ট্রাম্প সরকার নির্দেশিকায় সংশোধনী আনে। তাতে ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা থেকে ছাড় দেওয়া হয়েছে ইরাককে।

আরআর


সম্পর্কিত খবর



সর্বশেষ সংবাদ