বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ।। ১১ বৈশাখ ১৪৩১ ।। ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

শিরোনাম :
‘মানতিক; যুগের চাহিদার সাথে মিলে না’ এ ধরেণের কথা অযৌক্তিক: মুফতি হিফজুর রহমান দাওরায়ে হাদিসের ফলাফল নজরে সানীর আবেদনের সময় বাকি ৩ দিন  বৃষ্টি প্রার্থনায় জামিয়াতুল আবরার রাহমানিয়ায় ‘সালাতুল ইস্তিসকা’  আদায় হাসপাতালে সৌদি বাদশাহ সালমান সোস্যাল মিডিয়ায় প্রচারিত পাঠ্য তালিকার সাথে বেফাকের পাঠ্য তালিকার সম্পর্ক নেই: বেফাক সৈয়দপুরে তাপদাহে অতিষ্ঠ মানুষ, ‘হিটস্ট্রোকে’ ১ জনের মৃত্যু স্বর্ণের দাম আরও কমলো, ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ১৫১ টাকা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান ইরান-পাকিস্তানের ঢাবিতে বৃষ্টির জন্য ‘সালাতুল ইসতিস্কা’র অনুমতি দেয়নি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ‘বৃষ্টির জন্যে সালাত আদায় করলেই অবশ্যম্ভাবী বৃষ্টি চলে আসবে—বিষয়টা তা নয়’

কিসমত মারিয়া মসজিদ

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

বইপত্রে এই মসজিদটির নাম কিসমত মারিয়া হলেও স্থানীয়রা এই মসজিদটিকে দুর্গাপুর মসজিদ নামেই চেনে। কিসমত গ্রামের পাশেই মারিয়া গ্রামে অবস্থিত হওয়ায় এই মসজিদটির নাম কিসমত মারিয়া মসজিদ।

এই মসজিদটির ইতিহাস সম্পর্কে কিছুই জানা যায়নি। মসজিদের ফটকে অথবা অন্য কোথাও কোন শিলালিপি পাওয়া যায়নি। এমনকি সরকারের কাছেও মসজিদের ইতিহাস সম্পর্কিত কোন কাগজপত্র নেই। আরো দুঃখ জনক হলো স্থানীয়রাও এই মসজিদের ইতিহাস সম্পর্কে কিছু মনে করতে পারেনি যা এক রকম রহস্যই বলা যায়।

image of কিসমত মারিয়া মসজিদ

তবে, এতোটুকু নিশ্চিতভাবেই বলা যায় যে প্রায় কয়েকশ বছর পূর্বে এই মসজিদটি নির্মাণ করা হয়েছিল। কিসমত মারিয়া মসজিদের উপরিভাগে তিনটি গম্বুজ রয়েছে এবং মসজিদের চারধারে চারটি কারুকাজসম্পন্ন পিলার রয়েছে। এই মসজিদের পূর্বদিকে প্রবেশের জন্য তিনটি ফটক রয়েছে। প্রায় ২ ফুট থেকে ৩ ফুট উঁচু ভিত্তির উপর নির্মিত এই মসজিদের গম্বুজগুলোর সাথে পুরান ঢাকায় অবস্থিত কারতালাব খানের মসজিদের গম্বুজের মিল রয়েছে।

কিসমত মারিয়া মসজিদের দক্ষিন দিকে একটি ছোট ভবন রয়েছে যেটি আমাদের দেশের একটি অন্যতম প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন হিসেবে বিবেচিত হতে পারে।

image of কিসমত মারিয়া মসজিদ

 মসজিদটি দেখতে চাইলে প্রথমেই রাজশাহী শহর থেকে আপনাকে শিবপুর বাজারে আসতে হবে। সেখান থেকে টেম্পো অথবা ভটভটিতে করে শিবপুর বাজার থেকে আপনাকে পালি গ্রামে আসতে হবে। পালিগ্রাম থেকে ভ্যানে করে কিসমত মারিয়া মসজিদে চলে আসতে পারবেন। মসজিদে যাওয়া আসা উভয় পথের জন্য ভ্যান ভাড়া করে নেওয়াই ভালো অন্যথায় ফেরার সময় আপনাকে হাঁটতে হতে পারে।
সূত্র: অফরোড বাংলাদেশ


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ