বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ।। ১১ বৈশাখ ১৪৩১ ।। ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

শিরোনাম :
বৃষ্টি প্রার্থনায় জামিয়াতুল আবরার রাহমানিয়ায় ‘সালাতুল ইস্তিসকা’  আদায় হাসপাতালে সৌদি বাদশাহ সালমান সোস্যাল মিডিয়ায় প্রচারিত পাঠ্য তালিকার সাথে বেফাকের পাঠ্য তালিকার সম্পর্ক নেই: বেফাক সৈয়দপুরে তাপদাহে অতিষ্ঠ মানুষ, ‘হিটস্ট্রোকে’ ১ জনের মৃত্যু স্বর্ণের দাম আরও কমলো, ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ১৫১ টাকা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান ইরান-পাকিস্তানের ঢাবিতে বৃষ্টির জন্য ‘সালাতুল ইসতিস্কা’র অনুমতি দেয়নি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ‘বৃষ্টির জন্যে সালাত আদায় করলেই অবশ্যম্ভাবী বৃষ্টি চলে আসবে—বিষয়টা তা নয়’ মালয়েশিয়ার সিটি ইউনিভার্সিটিতে সম্পন্ন হলো বিয়াম'র চ্যাপ্টার কমিটি ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত জ্যামাইকার

চাঁপাইনবাবগঞ্জের খিরসাপাতি আম পেলো জিআই পণ্যের নিবন্ধন

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ক্ষীরসাপাত আম জিআই বা ভৌগলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে নিবন্ধন সনদ পাওয়ায় খুশি বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জের আমচাষি, ব্যবসায়ীসহ সব শ্রেণীপেশার মানুষ। তারা বলছেন, এই স্বীকৃতি স্থানীয় বাণিজ্যের জন্য অনেক বড় প্রাপ্তি।

স্বাদে-গন্ধে অতুলনীয় ক্ষীরসাপাত আম। চাঁপাইনবাবগঞ্জের এই আমের সুনাম রয়েছে দেশ বিদেশে। তবে ব্র্যান্ডিং না থাকায় অসাধু ব্যবসায়ীরা অন্য জেলার আম ক্ষীরসাপাত বলে বাজারে চালিয়ে দেয়।

এতে ক্রেতারা প্রতারিত হওয়ার পাশাপাশি ন্যায্য মূল্য থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছে আম চাষিরা। জিআই সনদ পাওয়ায় এখন থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জের পণ্য হিসেবেই বাজারজাত হবে ক্ষীরসাপাত আম।

বর্তমানে দেশের মোট উৎপাদিত আমের শতকরা ২০ থেকে ২৫ ভাগ খিরসাপাত জাতের। রপ্তানি তালিকাতেও এর অবস্থান শীর্ষে। বাংলাদেশ ম্যাংগো প্রডিউসার মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আব্দুল ওয়াহেদ বলেন,ভৌগলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে ক্ষীরসাপাত আম দেশে ও বিদেশে বাজারজাত করণের জন্য বিরাট একটি সুযোগ সৃষ্টি হলো। গত কয়েক বছর থেকে আমের যে বিপর্যয় ও আর্থিক ক্ষতি হয়েছিল, সেটি কাটিয়ে উঠবে।

জানা যায়, বর্তমানে চাঁপাইনবাবগঞ্জ ছাড়াও রাজশাহী, সাতক্ষীরা, মেহেরপুর ও অল্প পরিমাণে দিনাজপুরে ক্ষীরসাপাত আমের চাষ হয়। তবে শুধু চাঁপাইনবাবগঞ্জেই ৩ হাজার ৪০০ হেক্টর জমিতে প্রতিবছর ৩৫ হাজার টন ক্ষীরসাপাত উৎপাদন হয়।

-এটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ