বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ।। ১২ বৈশাখ ১৪৩১ ।। ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫


নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েছেন ইসলামি দলের যেসব প্রার্থী

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

৩০ ডিসেম্বর ২০১৮ রোববার। সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়ে বিকেল ৪টায় শেষ হয়ে গেলো আশা ও শঙ্কার  একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। নির্বাচনে লড়েছেন ৩৯টি নিবন্ধিত দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মিলিয়ে মোট ১ হাজার ৮৬১ জন প্রার্থী ।

এর মধ্যে দলীয় প্রার্থী ১ হাজার ৭৩৩ জন। আর ১২৮ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী। ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ পেয়েছেন ১০ কোটি ৪১ লাখ ৯০ হাজার ৫৭৩ জন ভোটার।

নির্বাচনে   ইসলামী দলগুলোর কোনো দল স্বতন্ত্রভাবে এবং কোনো দল অন্য দলের সাথে যুক্ত হয়ে অংশ নিয়েছে।

নির্বাচনে ইসলামী দলগুলোর যেসব প্রার্থী নিকটতম প্রতিদ্বন্দী হয়েছেন, তার খোঁজ দিয়েছেন হাসান আল মাহমুদ

সাবেক এমপি মুফতী ওয়াক্কাস

যশোর-৫ আসনে ২০ দলীয় জোটের শরিক জমিয়তে ওলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের প্রার্থী মুফতী ওয়াক্কাস ধানের ঐক্যফ্রন্ট মনোনীত শীষ প্রতীকে ২৪ হাজার ৬'শ ২১ ভোট পেয়ে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী  স্বপন ভট্টাচার্য্যর (ভোট সংখ্যা  ২  লাখ ৪২ হাজার ৮শ’ ৫৬) নিটকতম  প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েছেন।

এ আসনে অন্যান্য দলগুলোর মধ্যে  লাঙ্গল ৮শ’ ৮৪, হুক্কা ১শ’ ২৪, গোলাপ ফুল চারশ’ ১৭ এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী কামরুল হাসান বারী পেয়েছে ৮৫৭ ভোট।

সাবেক এমপি এ্যাডভোকেট মাওলানা শাহীনুর পাশা

সুনামগঞ্জ-৩  আসনে ঐক্যফ্রন্ট মনোনীত জমিয়তে ওলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের প্রার্থী এ্যাডভোকেট মাওলানা শাহীনুর পাশা ধানের শীষ প্রতীকে ৫২ হাজার ৯শত ২৫ ভোট পেয়ে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী  বর্তমান সংসদ সদস্য এম এ মান্নানের (ভোট সংখ্যা ১ লক্ষ ৬৩ হাজার ১ শত ৪৯) নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েছেন।

সৈয়দ মুফতী ফয়জুল করীম

ঝালকাঠী-২ আসনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত প্রার্থী সৈয়দ মুফতী ফয়জুল করীম  হাতপাখা প্রতীকে ৯ হাজার ৮১২ ভোট পেয়ে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমুর (ভোট সংখ্যা  ২ লাখ ১৪ হাজার ৯৩৭)  নিকটতম প্রতিদ্বন্দী হয়েছেন।

এছাড়াও মুফতি ফয়জুল করীম বরিশাল ৫ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে  ২৭ হাজার ৬২ ভোট পেয়ে তৃতীয় হয়েছেন।

মাওলানা উবায়দুল্লাহ ফারুক

সিলেট-৫ আসনে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের শরিক জমিয়ে ওলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের ধানের প্রতীকের প্রার্থী মাওলানা উবায়দুল্লাহ ফারুক ১ লাখ ৩৮ হাজার ৯৬০ ভোট পেয়ে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী হাফিজ আহমদ মজুমদার'র (ভোট সংখ্যা  ১ লাখ ৬৮ হাজার ২৩১) নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েছেন।

মাওলানা মুনির হোসেন কাসেমী

নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে ঐক্যফ্রন্ট মনোনীত জমিয়তে ওলামায়ে ইসলামের ধানের শীষ প্রার্থী মাওলানা মুনীর হোসেন কাসেমী  ৭৬ হাজার ৫৮২ ভোট পেয়ে  আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শামীম ওসমান'র (ভোট সংখ্যা তিন লাখ ৯৩ হাজার ১৩৬) নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েছেন।

মাওলানা আহমেদ আব্দুল কাদির

হবিগঞ্জ-৪ আসনে ২০ দলীয় জোটের শরিক খেলাফত মজলিসের ঐক্যফ্রন্ট মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকের  প্রার্থী মাওলানা আহমেদ আব্দুল কাদির ৪৬ হাজার ১৮৩ ভোট পেয়ে  আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের  প্রার্থী মো: মাহবুব আলী'র (ভোট সংখ্যা  ৩,০৪৭৩৭ ভোট) নিকটতম প্রতিদ্বন্দী হয়েছেন।

মোহাম্মদ খায়রুজ্জামান

দিনাজপুর-৩ (সদর) আসনে  হুইপ ইকবালুর রহিম এমপি নৌকা প্রতীকে ২,৩০৪৪৬ ভোট পেয়ে তৃতীয় বারের মতো বিজয়ী হয়েছেন, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. খায়রুজ্জামান হাত পাখা প্রতীকে ৩৯,২৪৭ ভোট পেয়েছেন।

সহিদুল ইসলাম

নীলফামারী-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন মহাজোট প্রার্থী জাতীয় পার্টির আহসান আদেলুর রহমান। তিনি লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করে পেয়েছেন ২ লাখ ৩৬ হাজার ৯৩০ ভোট।

অন্যদিকে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর প্রার্থী সহিদুল ইসলাম পেয়েছেন ২৭ হাজার ২৯৪ ভোট।

আব্দুল মান্নান

ঢাকা-২০ আওয়ামী লীগের বেনজির আহমেদ ২ লাখ ৫৯ হাজার ৭৮৮ ভোট পেয়ে জয় লাভ করেন। তার বিপরীতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত আব্দুল মান্নান হাতপাখা প্রতীকে ৭ হাজার ২৬৮ ভোট পেয়ে নিটকতম প্রতিদ্বন্দী হন।

ফখরুল ইসলাম

ঝিনাইদহ-২– (সদরের একাংশ-হরিণাকুন্ডু) আসনে তাহজীব আলম সিদ্দিকী সমি নৌকা প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৩ লাখ ৩৬ হাজার ২ শত ১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী হাতপাখা প্রতীক নিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী ফখরুল ইসলাম পেয়েছেন ১৫ হাজার ৯ শত ২৭ ভোট।

মাওলানা আব্দুল মজিদ

বাগেরহাট-৪ (মোরেলগঞ্জ ও শরণখোলা) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. মোজাম্মেল হেসেন সবকটি কেন্দ্রে সর্বমোট ২ লাখ ৪৭ হাজার ৮৬৫ ভোট পেয়ে বেসরকারী ভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দেলনের হাতপাখা মার্কার প্রার্থী মাওলানা আব্দুল মজিদ পেয়েছেন  ২ হাজার ৩৯৫ ভোট।

মাওলানা আব্দুল বাসিত আজাদ

হবিগঞ্জ-২ আসনে আওয়ামী লীগের আব্দুল মজিদ খান ১ লাখ ৭৯ হাজার ৪৮০ ভোট পেয়ে বিজয় লাভ করেন। তার বিপরীতে খেলাফত মজলিসের  আব্দুল বাসিত আজাদ ধানের শীষ প্রতীকে ৫৯ হাজার ৭২৪ ভোট পেয়ে নিটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হন।

মাওলানা মুছলেহ উদ্দিন

ভোলা-৩: আসনের আওয়ামী লীগ প্রার্থী নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ২ লাখ ৫০ হাজার ৪১১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলনের মাওলানা মুছলেউদ্দিন হাতপাখা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪ হাজার ৫৫ ভোট।

বিএনপির প্রার্থী মেজর হাফিজ উদ্দিন আহমেদ ধানের শীষে পেয়েছেন ২ হাজার ৫০২ ভোট।

মাওলানা মুহিবুল্লাহ

ভোলা-৪: আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী আবদুল্লাহ ইসলাম জ্যাকব নৌকা প্রতীক নিয়ে ২ লাখ ৯৯ হাজার ১৫০ ভোট পেয়েছেন। তার বিপরীতে ইসলামী আন্দোলনের মাওলানা মুহিবুল্লাহ হাতপাখা প্রতীকে পেয়েছেন ৬ হাজার ২২২ ভোট পেয়ে নিকটতম প্রতিদ্বন্দী হন।

এই আসনে বিএনপি ও ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী নাজিম উদ্দিন আলম ধানের শীষে পেয়েছেন ৫ হাজার ৪৭ ভোট।

মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম

বরিশাল-৬ (বাকেরগঞ্জ) আসনে জাতীয় পার্টির (জাপা) নাসরিন জাহান রত্না লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে ১ লাখ ৫৯ হাজার ৩৯৮ ভোট পেয়ে টানা দ্বিতীয়বারের মতো সাংসদ নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. নুরুল ইসলাম আল আমিন হাতপাখা প্রতীক নিয়ে ১৪ হাজার ৮৪৫ ভোট পেয়েছেন।

ওই আসনে বিএনপির প্রার্থী আবুল হোসেন খান পেয়েছেন ১৩ হাজার ৬৫৮ ভোট।

আব্দুল মজিদ

জামালপুর-১: দেওয়ানগঞ্জ-বকসিগঞ্জ আসনে সাবেক তথ্য ও সাংস্কৃতি মন্ত্রী, নৌকার প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ ২ লাখ ৭১হাজার ৭শ ৩৪ ভোট পেয়ে বেসরকারী ফলাফলে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ ইসলামী আন্দোলনের আব্দুল মজিদ হাতপাখা প্রতীকে পেয়েছেন ৩ হাজার ৭শ ৮ ভোট।

মিজানুর রহমান

গোপালগঞ্জ-১ ওয়ামী লীগের লে. কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান পেয়েছেন ৩ লাখ ৩ হাজার ১৬২ ভোট। এ আসনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর প্রার্থী মিজানুর রহমান পেয়েছেন ৭০২ ভোট। ধানের শীষের প্রার্থী জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এফ ই শরফুজ্জামান জাহাঙ্গীর পেয়েছেন ৫৭ ভোট।

মাওলানা জসিম উদ্দিন

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আওয়ামী লীগের প্রার্থী আনিসুল হক ২ লাখ ৮২ হাজার ৮৬৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী মাওলানা জসিম হাতপাখা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২ হাজার ৮৯৪ ভোট।

মোহাম্মদ কামাল উদ্দিন ভূইয়া

কুমিল্লা-১১ আসনে নৌকার প্রার্থী মুজিবুল হক পেয়েছেন দুই লাখ ৮২হাজার ২৭৩ভোট। অপরদিকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত  হাতপাখার প্রার্থী মোঃ কামাল উদ্দিন ভূইয়া দুই হাজার ২৫৭ ভোট পেয়ে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী।

ওই আসনে ৩য় হয়েছেন ধানের শীষের প্রার্থী ড.সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের।

আব্দুস সালাম সুরুজ

রাজশাহী-৬ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম ২ লাখ ২ হাজার ১০৪ ভোট পেয়ে জয়ী হন। তার বিপরীতে ইসলামী আন্দোলনের আব্দুস সালাম সুরুজ হাতপাকা প্রতীকে ৭ হাজার ৮৭১ ভোট পেয়ে নিকটতম প্রতিদ্বন্দী হয়েছেন।

উল্লেখ্য, এই আসনে বিএনপির কোন প্রার্থী ছিল না।

ইয়াসীন আহমেদ

ভোলা- ১ আসনে আওয়ামী লীগের তোফায়েল আহমেদ ২ লাখ ৪৫ হাজার ৪০৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার বিপরীতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত হাতপাখা প্রতীকের ইয়াসীন আহমেদ ৭ হাজার ৮০১ ভোট পেয়ে নিটকতম প্রতিদ্বন্দী হন।

এই আসনে  বিএনপির প্রার্থী পেয়েছেন ৭ হাজার ২২৪ ভোট।

তসলিম সিকদার

গোপালগঞ্জ-২ আসনে আওয়ামী লীগের শেখ ফজলুল করিম সেলিম ২ লাখ ৮১ হাজার ৯০৯ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের তসলিম সিকদার পেয়েছেন ৬০৮ ভোট।

তোফায়েল আহমদ

শরীয়তপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগ ইকবাল হোসেন ২ লাখ ৭২ হাজার ৯৩৯ ভোট পেয়ে জয়ী হন। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত হাতপাখা প্ররতীকের প্রার্থী তোফায়েল আহমদ ১ হাজার ৪২৭ ভোট পেয়ে নিকটতম হন।

মাওলানা জাফর আহম্মদ

মাদারীপুর ১ আসনে আওয়ামী লীগের নূর ই আলম চৌধুরী লিটন ২ লাখ ২৭ হাজার ৪৫৪ ভোট। নিকটতম হাতপাখা প্রতীকে মাওলানা জাফর আহমদ পেয়েছেস ৪৩৬ ভোট।

মুফতি ইয়াছিন নবীপুরী

ভোলা-১ (সদর) ১১৩টি ভোট কেন্দ্রের সরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগ প্রার্থী তোফায়েল আহমেদ ২ লাখ ৪৫হাজার ৪০৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।

তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী হাতপাখা প্রতীক নিয়ে মুফতি ইয়াছিন নবীপুরী পেয়েছেন ৭ হাজার ৮০১ ভোট।

এ আসনে বিএনপি প্রার্থী গোলাম নবী আলমগীর ৭ হাজার ২৯৯ ভোট, জাতীয় পার্টি থেকে লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে কেফায়েত উল্লাহ নজিব পেয়েছেন ১ হাজার ৫১৮ ও কমিউনিষ্ট পার্টি থেকে কাস্তে প্রতীক নিয়ে সোহেল আহমেদ পেয়েছেন ১ হাজার ০২ভোট।

মাওলানা মোসলেহুদ্দিন

ভোলা-৩ (লালামোহন-তজুমদ্দিন) আসনের ১১৫টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে সব কেন্দ্রের আওয়ামী লীগ থেকে নৌকা প্রতীক নিয়ে নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন ২ লাখ ৫২ হাজার ২১৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।

তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ইসলামী আন্দোলন থেকে হাতপাখা প্রতীক নিয়ে মাওলানা মোসলেহুদ্দিন ৪ হাজার ১৫১ ভোট পেয়েছেন।

অ্যাডভোকেট মহিবুল্লাহ

ভোলা-৪ (চরফ্যাশন-মনপুরা) আসনে ১৩৬টি ভোট কেন্দ্রের বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগ প্রার্থী আব্দুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব ২ লাখ ৯৯ হাজার ৭৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।

তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলন থেকে হাতপাখা প্রতীক নিয়ে অ্যাডভোকেট মহিবুল্লাহ পেয়েছেন ৬ হাজার ৪৮১ ভোট। বিএনপি থেকে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নাজিম উদ্দিন আলম পেয়েছেন ৪ হাজার ৯৯৬ ভোট।

আলতাফুর রহমান

পটুয়াখালী ১ আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শাহজাহান মিয়া ২,৭০,৯৭০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি হয়েছেন হাতপাখার আলতাফুর রহমান। তিনি পেয়েছেন ১৫,১০৩ ভোট।

নজরুল ইসলাম

পটুয়াখালী ১ আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আ স ম ফিরোজ ১,৮৫,৭৮৩ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি হাতপাখার নজরুল ইসলাম পেয়েছেন ৯,২৬৭ ভোট।

কামাল খাঁন

পটুয়াখালী ৩ আসনে এস এম শাহাজাদা নৌকা প্রতীকে ২,১৫,৫৭৯ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি হাতপাখার কামাল খাঁন পেয়েছেন ৬,৮১৪ ভোট।

হাবিবুর রহমান হাওলাদার

পটুয়াখালী ৪ আসনে মুহিব্বুর রহমান মুহিব নৌকা প্রতীকে ১,৮৮,৮১২ ভোটে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি হাতপাখার হাবিবুর রহমান হাওলাদার পেয়েছেন ৬,৮০৪ ভোট।

মাওলানা নূরুল ইসলাম আল আমিন

বরিশাল-৬ আসনে নাসরিন জাহান রতনা লাঙল প্রতীকে ১,৫৯,৩৯৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি হাতপাখার নূরুল ইসলাম–আল-আমিন পেয়েছেন ১৪,৮৪৫ ভোট।

আরআর


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ