শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫ ।। ২৮ চৈত্র ১৪৩১ ।। ১৩ শাওয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
বাড়িতে বাবার লাশ রেখে এসএসসি পরীক্ষা দিল নাহিদ মানবতার জন্য আপনিও আসুন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে: শায়খ আহমাদুল্লাহ ইসরায়েলকে প্রতিহত করতে আন্তর্জাতিক উদ্যোগ দরকার: বিএনপি মাদরাসাছাত্রদের কর্মসংস্থানের বিষয়ে কাজ করছে এনসিপি : নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী মুসলিম রাষ্ট্রের ওপর এখন সশস্ত্র ল’ড়াই ফরজ: মুফতি তাকি উসমানি ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি সফল করার আহ্বান শায়খে চরমোনাই’র নড়াইলে ছাত্র-জনতার ওপর হামলা মামলায় আ. লীগের ৪৮ নেতাকর্মী কারাগারে বিনা খরচে আরও কর্মী নেবে জাপান, সমঝোতা স্মারক সই সাকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেওয়া সেই বিতর্কিত ব্যক্তি আটক জুলাইয়ের আকাঙ্ক্ষা নিয়ে আসছে নতুন রাজনৈতিক দল, নাম নির্ধারণ

বেফাকের ফলপ্রকাশ হতে পারে ১৭/১৮ রমজান; চলছে নিরীক্ষণ

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

ওমর ফাইয়ায: গত ১৫ এপ্রিল থেকে শুরু হয়ে ২২ এপ্রিল শেষ হয় বাংলাদেশ কওমি মাদরাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাকের ৪১তম কেন্দ্রীয় পরীক্ষা। সারা দেশ থেকে হিফজ ও কেরাতসহ মোট ৬টি স্তরে ৭১৫১৫ জন ছাত্র ও ৪৮০২৬ জন ছাত্রী এই পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে।

প্রতি বছর শাবান মাসে অনুষ্ঠিত বেফাকের কেন্দ্রীয় এই পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয় পরের মাস রমজানেই। সে অনুযায়ী ৪১ তম বেফাক পরীক্ষার ফল প্রকাশের দেরি নেই।

কোন পর্যায়ে আছে বেফাকের উত্তরপত্র মূল্যায়নের কাজ? আর এ বছর রমজানের কয় তারিখে ফল প্রকাশ হতে যাচ্ছে? এ বিষয়ে জানতে আওয়ার ইসলামের পক্ষ থেকে কথা হয় বেফাকের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মাওলানা আবু ইউসুফের সাথে।

মাওলানা আবু ইউসুফ আওয়ার ইসলামকে জানান, বেফাকের ৪১ তম কেন্দ্রীয় পরীক্ষার উত্তরপত্রের প্রাথমিক মূল্যায়ন শেষ হয়েছে এবং উত্তরপত্রগুলো মূল্যায়নকারী শিক্ষকগণের কাছ থেকে কেন্দ্রে জমাও পড়েছে। এখন চলছে দ্বিতীয় পর্যায়ের নিরীক্ষণ।

ফল প্রকাশ কবে হতে পারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা এখনও চূড়ান্ত হয় নি। কাজকর্ম আরও গোছানোর পর বোঝা যাবে ঠিক কবে ফল প্রকাশ করা যায়। তবে রমজানের ১৭ বা ১৮ তারিখের দিকে ফল প্রকাশ সম্ভব হতে পারে বলে তিনি আশা করেন।

নিরীক্ষণের দায়িত্বে কয় জন আছেন জানতে চাইলে মাওলানা আবু ইউসুফ বলেন, এ বছর চল্লিশজনের একটি দল কেন্দ্রে উত্তরপত্রগুলো নিরীক্ষণের দায়িত্বে রয়েছেন।

তিনি বলেন, পূর্ববর্তী বছরগুলোতে নিরীক্ষকের সংখ্যা আরও কম ছিলো। এ বছর নিরীক্ষক বাড়ানো হয়েছে। নিরীক্ষকদের নাম পরিচয় প্রকাশ করা হয় না জানিয়ে তিনি বলেন, উত্তরপত্র মূল্যায়নকারী ও নিরীক্ষকদের নাম পরিচয় বোর্ডের পক্ষ থেকে গোপন রাখা হয়।

নিরীক্ষণে যদি ধরা পড়ে উত্তরপত্র মূল্যায়নকারীদের কেউ যথাযথভাবে খাতা মূল্যায়ন করেন নি তাহলে তার বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়? মাওলানা আবু ইউসুফ বলেন, এরকম ধরা পড়লে পরবর্তী বছর থেকে তাকে আর খাতা দেওয়া হয় না এবং চলতি বছর খাতা মূল্যায়ন বাবদ সম্মানীও তিনি পান না।

কারণ তিনি যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারেন নি। তার মূল্যায়ন করা সকল উত্তরপত্র পূনঃমূল্যায়নের জন্য অন্য কাউকে দেয়া হয়।

নতুন মাদরাসাকে বেফাকভূক্ত করবেন যেভাবে

-আরআর


সম্পর্কিত খবর



সর্বশেষ সংবাদ