মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫ ।। ১২ কার্তিক ১৪৩২ ।। ৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
জুলাই সনদের বাস্তবায়ন নতুন বাংলাদেশের পথ দেখাবে : প্রধান উপদেষ্টা হাফেজ ত্বকীর মৃত্যুতে মুরাদনগর উপজেলা কওমি তরুণ ওলামা পরিষদের শোক কেনিয়ায় যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সবার মৃত্যুর শঙ্কা বারবার বিশ্ব দরবারে দেশের মুখ উজ্জ্বল করেছেন হাফেজ ত্বকী বিএনপি সাথে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ বরিশালে বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন আ.লীগ ও তার দোসরদের এদেশে রাজনীতি করার অধিকার নেই : সাদিক কায়েম বিশ্বজয়ী হাফেজ ত্বকীর ইন্তেকালে ধর্ম উপদেষ্টার শোক ভৈরবকে জেলা করার দাবিতে একযোগে সড়ক-রেল-নৌপথ অবরোধের কর্মসূচি জাকির নায়েকের ঢাকা সফরের বিষয়ে অবগত নন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

বেফাকের ফলপ্রকাশ হতে পারে ১৭/১৮ রমজান; চলছে নিরীক্ষণ

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

ওমর ফাইয়ায: গত ১৫ এপ্রিল থেকে শুরু হয়ে ২২ এপ্রিল শেষ হয় বাংলাদেশ কওমি মাদরাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাকের ৪১তম কেন্দ্রীয় পরীক্ষা। সারা দেশ থেকে হিফজ ও কেরাতসহ মোট ৬টি স্তরে ৭১৫১৫ জন ছাত্র ও ৪৮০২৬ জন ছাত্রী এই পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে।

প্রতি বছর শাবান মাসে অনুষ্ঠিত বেফাকের কেন্দ্রীয় এই পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয় পরের মাস রমজানেই। সে অনুযায়ী ৪১ তম বেফাক পরীক্ষার ফল প্রকাশের দেরি নেই।

কোন পর্যায়ে আছে বেফাকের উত্তরপত্র মূল্যায়নের কাজ? আর এ বছর রমজানের কয় তারিখে ফল প্রকাশ হতে যাচ্ছে? এ বিষয়ে জানতে আওয়ার ইসলামের পক্ষ থেকে কথা হয় বেফাকের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মাওলানা আবু ইউসুফের সাথে।

মাওলানা আবু ইউসুফ আওয়ার ইসলামকে জানান, বেফাকের ৪১ তম কেন্দ্রীয় পরীক্ষার উত্তরপত্রের প্রাথমিক মূল্যায়ন শেষ হয়েছে এবং উত্তরপত্রগুলো মূল্যায়নকারী শিক্ষকগণের কাছ থেকে কেন্দ্রে জমাও পড়েছে। এখন চলছে দ্বিতীয় পর্যায়ের নিরীক্ষণ।

ফল প্রকাশ কবে হতে পারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা এখনও চূড়ান্ত হয় নি। কাজকর্ম আরও গোছানোর পর বোঝা যাবে ঠিক কবে ফল প্রকাশ করা যায়। তবে রমজানের ১৭ বা ১৮ তারিখের দিকে ফল প্রকাশ সম্ভব হতে পারে বলে তিনি আশা করেন।

নিরীক্ষণের দায়িত্বে কয় জন আছেন জানতে চাইলে মাওলানা আবু ইউসুফ বলেন, এ বছর চল্লিশজনের একটি দল কেন্দ্রে উত্তরপত্রগুলো নিরীক্ষণের দায়িত্বে রয়েছেন।

তিনি বলেন, পূর্ববর্তী বছরগুলোতে নিরীক্ষকের সংখ্যা আরও কম ছিলো। এ বছর নিরীক্ষক বাড়ানো হয়েছে। নিরীক্ষকদের নাম পরিচয় প্রকাশ করা হয় না জানিয়ে তিনি বলেন, উত্তরপত্র মূল্যায়নকারী ও নিরীক্ষকদের নাম পরিচয় বোর্ডের পক্ষ থেকে গোপন রাখা হয়।

নিরীক্ষণে যদি ধরা পড়ে উত্তরপত্র মূল্যায়নকারীদের কেউ যথাযথভাবে খাতা মূল্যায়ন করেন নি তাহলে তার বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়? মাওলানা আবু ইউসুফ বলেন, এরকম ধরা পড়লে পরবর্তী বছর থেকে তাকে আর খাতা দেওয়া হয় না এবং চলতি বছর খাতা মূল্যায়ন বাবদ সম্মানীও তিনি পান না।

কারণ তিনি যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারেন নি। তার মূল্যায়ন করা সকল উত্তরপত্র পূনঃমূল্যায়নের জন্য অন্য কাউকে দেয়া হয়।

নতুন মাদরাসাকে বেফাকভূক্ত করবেন যেভাবে

-আরআর


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ