মঙ্গলবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৫ ।। ১৯ কার্তিক ১৪৩২ ।। ১৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
বিএনপির প্রার্থী তালিকায় নেই প্রভাবশালী অনেকের নাম প্রাইমারিতে এবার কুরআন শিক্ষক নিয়োগ চূড়ান্ত হোক ন্যায়ের শিরায় আজ বিষধারা প্রবাহিত সাপের কামড়ে প্রাণ গেল ইমামের চট্টগ্রামে সম্মিলিত খতমে নবুওয়ত পরিষদের মতবিনিময় সভা জুলাই আন্দোলনের অগ্রসেনানী নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর বিরুদ্ধে মামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ খুলনায় হাতপাখার সংসদ সদস্য প্রার্থীর নির্বাচন পরিচালনা কমিটির জরুরি বৈঠক সার্বিক উন্নয়ন ও ইসলামী মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠায় কাজ করতে চাই: হাফিজ ফখরুল ইসলাম ফরিদপুরে স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য পদপ্রার্থীর প্রচারণার গেট ও ব্যানার ভাঙচুর  জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য নভেম্বরেই গণভোট দিতে হবে: এ টি এম মাছুম

যে কারণে জার্মানিতে বসবাস করছেন বিন লাদেনের দেহরক্ষী!

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: ওসামা বিন লাদেনের এক সময়ের দেহরক্ষী একজন তিউনিসিয়ার ব্যক্তি ১৯৯৭ সাল থেকে জার্মানিতে বাস করছেন। এমনকি ওই ব্যক্তি প্রতি মাসে এক হাজার ১৬৮ ইউরো কল্যাণভাতাও পান।

জার্মানির ডানপন্থী অলটারনেটিভ ফর জার্মানি (এএফডি) সামি এ. নামের ওই ব্যক্তির ব্যাপারে জানতে চাওয়ার পর দেশটির একটি আঞ্চলিক সরকার এ তথ্য জানিয়েছে।

তবে গোপনীয়তার কারণে ওই ব্যক্তির পুরো নাম প্রকাশ করেনি জার্মানির মিডিয়া। সামি জিহাদের সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। কিন্তু তাকে তিউনিসিয়ায়ও ফেরত পাঠানো হয়নি এই ভয়ে যে সামি সেখানে গেলে নির্যাতিত হতে পারেন।

সামি ২০০০ সালে আফগানিস্তানে বিন লাদেনের দেহরক্ষী ছিলেন। এ ঘটনায় ২০০৫ সালে জার্মানির একটি সন্ত্রাসবিরোধী আদালত সামিকে কয়েক মাসের জেল দেয়। সামি এ অভিযোগ অস্বীকার করলেও সাক্ষীদের জবানবন্দির ভিত্তিতে তাকে জেল দেন আদালত।

পরে ২০০৬ সালে আল-কায়েদা সম্পৃক্ততার কারণে সামি এ. আবার তদন্ত কর্মকর্তাদের রাডারে আসেন। তবে তখন তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়নি।

এদিকে নিরাপত্তা ঝুঁকির কারণে ২০০৭ সালে তার রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়ে করা আবেদন খারিজ করে দেয় কর্তৃপক্ষ। সামিকে প্রতিদিন একটি পুলিশ স্টেশনে রিপোর্ট করতে হয়।

জার্মান সরকারের তথ্য অনুযায়ী সন্দেহভাজন ব্যক্তিরা উত্তর আফ্রিকায় নির্যাতনের শিকার হন। তাই তিউনিসিয়া ও তার আরব প্রতিবেশী দেশগুলোতে অভিবাসীদের ফেরত পাঠাতে নিরাপদ মনে করে না জার্মানি।

এইচজে

 


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ