বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ।। ১১ বৈশাখ ১৪৩১ ।। ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

শিরোনাম :
দাওরায়ে হাদিসের ফলাফল নজরে সানীর আবেদনের সময় বাকি ৩ দিন  বৃষ্টি প্রার্থনায় জামিয়াতুল আবরার রাহমানিয়ায় ‘সালাতুল ইস্তিসকা’  আদায় হাসপাতালে সৌদি বাদশাহ সালমান সোস্যাল মিডিয়ায় প্রচারিত পাঠ্য তালিকার সাথে বেফাকের পাঠ্য তালিকার সম্পর্ক নেই: বেফাক সৈয়দপুরে তাপদাহে অতিষ্ঠ মানুষ, ‘হিটস্ট্রোকে’ ১ জনের মৃত্যু স্বর্ণের দাম আরও কমলো, ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ১৫১ টাকা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান ইরান-পাকিস্তানের ঢাবিতে বৃষ্টির জন্য ‘সালাতুল ইসতিস্কা’র অনুমতি দেয়নি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ‘বৃষ্টির জন্যে সালাত আদায় করলেই অবশ্যম্ভাবী বৃষ্টি চলে আসবে—বিষয়টা তা নয়’ মালয়েশিয়ার সিটি ইউনিভার্সিটিতে সম্পন্ন হলো বিয়াম'র চ্যাপ্টার কমিটি

‘নামাজের কোনো প্রধান অতিথি হয় না’

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

সাব্বির জাদিদ

ছবিটি ১৯৭২ সালের। ধানমন্ডি ক্লাব মাঠে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গিয়েছিলেন ঈদের নামাজ আদায় করতে। নামাজের ইমাম ছিলেন হাফেজ মাওলানা মোহাম্মদ যাকারিয়া র.।

জামাতের সময় হয়ে গেলে ইমাম সাহেব নামাজ পড়াতে দাঁড়িয়ে যান। বঙ্গবন্ধু তখনো উপস্থিত হননি। সরকারের প্রভাবশালী এক কর্মকর্তা বলেন, বঙ্গবন্ধু আজকের জামাতের প্রধান অতিথি। তাঁর জন্য অপেক্ষা করুন।

যাকারিয়া সাহেব বললেন, নামাজের কোনো প্রধান অতিথি হয় না। ততক্ষণে বঙ্গবন্ধু মাঠে প্রবেশ করছেন। ইমামের ঘোষণা তাঁর কানে গেছে।

নির্ধারিত স্থানে নামাজ পড়ে বঙ্গবন্ধু ইমাম সাহেবকে বলেন, আপনি ঠিকই বলেছেন। নামাজের কোনো প্রধান অতিথি নাই। এরপর বঙ্গবন্ধু ইমাম সাহেবকে তার বাসায় দাওয়াত দেন।

ক'দিন পর ইমাম যাকারিয়া সাহেব বঙ্গবন্ধুর বাসায় যান বেড়াতে। আপ্যায়ন শেষে ইমাম সাহেবকে শেখ রাসেলের কোরআন শেখানোর দায়িত্ব দেন বঙ্গবন্ধু।

ছবিতে বঙ্গবন্ধু, শেখ রাসেল, জিল্লুর রহমান ও ইমাম যাকারিয়া সাহেব।

পুনশ্চ: সেদিনের ইমাম মাওলানা যাকারিয়া র.-এর কাছে আমি আরবি ব্যাকরণ পড়েছি। সেই অর্থে শেখ রাসেল এবং আমার শিক্ষক একইজন।

তথ্য ও ছবিঋণ: প্রিয় শিক্ষক Nurun Nabi সাহেব।


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ