শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪ ।। ৬ বৈশাখ ১৪৩১ ।। ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

শিরোনাম :
ইরানে ইসরায়েলের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শিক্ষক ও বাবুর্চি নিয়োগ দেবে রাজধানীর আল্লামা শামসুল হক রহ.মাদরাসা উপজেলা নির্বাচনে যাচ্ছে কি ইসলামি দলগুলো? পাঠ্যপুস্তকের ওপর নির্ভরশীল হয়ে স্মার্ট জেনারেশন সৃষ্টি সম্ভব নয়: শিক্ষামন্ত্রী বিচ্ছিন্নভাবে দে‌শের স্বার্থ অর্জন করার সুযোগ নেই : সেনা প্রধান স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইন সংসদে পাশ করব : স্বাস্থ্যমন্ত্রী যাত্রাবাড়ীতে দুই বাসের মাঝে পড়ে ট্রাফিক কনস্টেবল আহত আ.লীগের মন্ত্রী-এমপির আত্মীয়দের উপজেলা নির্বাচনে নিষেধাজ্ঞা; অমান্য করলে ব্যবস্থা ফকিহুল মিল্লাত রহ. এর পরামর্শ -‘ফারেগিন কার সঙ্গে পরামর্শ করবে’ ঢাকায় চালু হলো চীনা ভিসা সেন্টার

শ্রীলঙ্কায় সংখ্যালঘু নিপীড়ন বাড়ছেই; আতঙ্কে মুসলিমরা

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: শ্রীলঙ্কায় সংখ্যালঘু মুসলিম ও তাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের উপর হামলা বেড়েই চলছে। এসব হামলা থেকে মসজিদসহ ধর্মীয় পবিত্র স্থানগুলোও নিরাপদ নয়।

গত কয়েক সপ্তাহ ধরে এমন হামলার পর দেশটিতে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। খবর বিবিসির

জানা যায়, দেশটির কেন্ডি শহরের কিছু কিছু এলাকায় কারফিউ জারি করা হয়েছে। শহরটির বেশ কিছু জায়গায় সংখ্যাগুরু বৌদ্ধ সিনহালারা মুসলিমদের মালিকানাধীন দোকানপাটে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করছিলো।

মঙ্গলবার মন্ত্রিসভার এক বৈঠকের পর জানানো হয়েছে, পরিস্থিতি বিবেচনা করে ১০ দিনের জন্যে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছে।

এছাড়াও ফেসবুকের মতো সোশাল মিডিয়ার মাধ্যমে যারা এধরনের সহিংসতায় উস্কানি দেবে তাদের বিরুদ্ধেও কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের কথা সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

২০১২ সালের পর থেকে শ্রীলঙ্কায় উত্তেজনা বাড়তে থাকে। কট্টরপন্থী একটি বৌদ্ধ গ্রুপ বিবিএসের বিরুদ্ধে উত্তেজনায় উস্কানি দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।

গতবছরের শেষ দিকে উগ্র বৌদ্ধরা সেখানে থাকা রোহিঙ্গাদের উপরও হামলা চালায়।

এসব ঘটনায় দেশটির মুসলিমরা চরম আতঙ্কে দিনাতিপাত করছেন।

শ্রীলঙ্কার মোট জনসংখ্যার ৭৫ ভাগ বৌদ্ধ সিংহলি আর ১০ ভাগ মুসলমান। যে কারণে মুসলিমদের সব সময় কোণঠাসা হয়ে থাকতে হয়।

শ্রীলঙ্কায় ধর্মীয় সহিংসতা নতুন কিছু নয়। ২০১৪ সালের জুন মাসে আলোথগামার প্রাণঘাতী দাঙ্গার পর একটি মুসলিমবিরোধী অভিযান চালু করা হয়।

২০১৫ সাল প্রেসিডেন্ট মাইথ্রিপালা সিরিসেনা ক্ষমতায় আসার পর মুসলিমবিরোধী অপরাধের তদন্তের প্রতিজ্ঞা করেছিলেন, তবে এখনো কোনো উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি জানা যায়নি।

ভারতবর্ষের একমাত্র সাহাবির জীবনকথা : রাজা রামা ভরমা হলেন তাজুদ্দিন রা.

 


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ