কেরসিন তেল একটি খনিজ তেল এবং তা বেশ দুর্গন্ধযুক্ত। আর দুর্গন্ধযুক্ত হওয়ার কারণে একান্ত প্রয়োজন ছাড়া তা মসজিদে নেওয়া মাকরূহ। একান্ত প্রয়োজনে মসজিদে তা ব্যবহার করতে হলে খেয়াল রাখতে হবে, তা যেন মসজিদের ফ্লোরে বা জায়ানামাযে না পড়ে। তেমনি দুর্গন্ধের কারণে কাপড়ে লাগলে সেই কাপড়ে নামায পড়াও অনুত্তম। এ থেকে হয়ত অনেক মানুষ মনে করেন, কেরসিন তেল নাপাক।
তাদের এ ধারণা ঠিক নয়। কেরসিন তেল নাপাক নয়। কিন্তু দুর্গন্ধযুক্ত হওয়ার কারণে একান্ত ওযর ছাড়া তা মসজিদে নেওয়া মাকরূহ; নাপাক হওয়ার কারণে নয়। যেমনটি অনেকে মনে করেন। (ফাতাওয়া উসমানী ১/৩৫১) । উৎস : মাসিক আল-কাউসারে প্রকাশিত প্রচলিত ভুল বিভাগ থেকে সংগৃহীত।
লেখক : মাওলানা মোহাম্মাদ আব্দুল মালেক
 আমিনুত তালিম, মারকাযুদ দাওয়া আল-ইসলামিয়া ঢাকা
 
                              
                           
                              
                           
                         
                              
                           
                        
                                                 
                      
                                                  
                                               
                                                  
                                               
                                      
                                         
                                      
                                         
                                      
                                        