শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪ ।। ৬ বৈশাখ ১৪৩১ ।। ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

শিরোনাম :
শিক্ষক ও বাবুর্চি নিয়োগ দেবে রাজধানীর আল্লামা শামসুল হক রহ.মাদরাসা উপজেলা নির্বাচনে যাচ্ছে কি ইসলামি দলগুলো? পাঠ্যপুস্তকের ওপর নির্ভরশীল হয়ে স্মার্ট জেনারেশন সৃষ্টি সম্ভব নয়: শিক্ষামন্ত্রী বিচ্ছিন্নভাবে দে‌শের স্বার্থ অর্জন করার সুযোগ নেই : সেনা প্রধান স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইন সংসদে পাশ করব : স্বাস্থ্যমন্ত্রী যাত্রাবাড়ীতে দুই বাসের মাঝে পড়ে ট্রাফিক কনস্টেবল আহত আ.লীগের মন্ত্রী-এমপির আত্মীয়দের উপজেলা নির্বাচনে নিষেধাজ্ঞা; অমান্য করলে ব্যবস্থা ফকিহুল মিল্লাত রহ. এর পরামর্শ -‘ফারেগিন কার সঙ্গে পরামর্শ করবে’ ঢাকায় চালু হলো চীনা ভিসা সেন্টার ফিলিস্তিনকে জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্য পদ দেওয়া নিয়ে ভোট শুক্রবার

নদীর জায়গায় তৈরি মসজিদ-মাদরাসা সরাতে জমি দেবে সরকার

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: নৌমন্ত্রী শাহজাহান খান বলেছেন, নদী দখল করে গড়ে তোলা বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান সরিয়ে নিতে অন্য জায়গায় সেসব প্রতিষ্ঠানকে জমি দেবে সরকার।

তিনি বলেন, বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান- যেমন মসজিদ, মাদরাসা, মন্দির এমনকি একটি দরবার শরীফও নদীর মধ্যে জায়গা দখল করে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সেইসব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের ইমাম, কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্ট অন্যদের সঙ্গে আমাদের কর্মকর্তারা বসেছেন, আলোচনা করেছেন।

বুধবার নৌমন্ত্রী শাজাহান খানের সভাপতিত্বে সচিবালয়ে নদীর দূষণ রোধ ও নাব্যতা বৃদ্ধি সংক্রান্ত টাস্কফোর্সের ৩৬তম সভায় এসব সিদ্ধান্ত হয়।

এছাড়া দখল ঠেকাতে জরিপ চালিয়ে সারা দেশে নদীর সীমানা পিলার স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে এ সংক্রান্ত টাস্কফোর্স।

জাহজাহান খান জানিয়েছেন, তাদের সঙ্গে বৈঠকে সকলেই একমত হয়েছেন- স্থানান্তরের জন্য তাদের একটা জায়গা দরকার। আমরা যদি তাদের জায়গা দিতে পারি তাহলে তারা মসজিদ, মাদরাসা এবং মন্দির যেগুলো নদীর মধ্যে স্থাপন করেছে, সেগুলো স্থানন্তার করে নেবেন।

জেলা পর্যায়ে নদী দখল করে স্থাপন করা ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান সরতে ওইসব প্রতিষ্ঠানকে সরকারি বা খাস জমি বরাদ্দ দিতে জেলা প্রশাসকদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানান নৌমন্ত্রী।

ঢাকার চারপাশে চারটি নদীতে জরিপ চালিয়ে সরকার সীমানা পিলার স্থাপন করেছে। স্থাপিত পিলারের অর্ধেক নিয়ে আপত্তি ওঠায় সেগুলো আবার যাচাই করা হচ্ছে।

শাজাহান খান বলেন, ঢাকায় মোট নয় হাজার ৪৭৭টি পিলার স্থাপন করা হয়েছে, যার অর্ধেক নিয়ে আপত্তি এসেছে। ইতোমধ্যে যাচাই করে ২০ শতাংশ আপত্তির নিষ্পত্তি করা হয়েছে, বাকিগুলোর কাজও অব্যাহত রয়েছে।

সভায় উপস্থিত ছিলেন, পানিসম্পদ মন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ ছাড়াও সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা।


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ