বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪ ।। ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
দারুন্নাজাতের প্রাক্তন ছাত্র শিহাবউদ্দীনের আল আজহার থেকে এমফিল ডিগ্রি অর্জন কাজের মাধ্যমে পুলিশ বাহিনীর ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করতে হবে: ডিএমপি কমিশনার অভিনেতা আবুল হায়াতের অভিনয়ে রিলিজ হল ইসলামি সংগীত ‘মিছে দুনিয়া’ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে যাবে পিলখানার শহীদ পরিবার সংখ্যালঘুরা এদেশে মায়ের কোলে সন্তানের মতো নিরাপদ: চরমোনাই পীর শনিবার থেকে শুরু হচ্ছে নুরানী বোর্ডের ১৮তম সমাপনী পরীক্ষা ভারতকে ফ্যাসিবাদী-আধিপত্যবাদী নীতি বদলানোর আহ্বান হেফাজতে ইসলামের ইসকন নিষিদ্ধের দাবি তিন ইসলামি দলের ‘ঝাঁটাপেটা খেয়ে পালিয়ে এখন দেশ ধ্বংসের ষড়যন্ত্র করছে’ আবারো হাসনাতকে গাড়িচাপায় ‘হত্যার চেষ্টা’

অনলাইনের মাধ্যমে ট্রেনের টিকেট কাটবেন যেভাবে

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

বশির ইবনে জাফর
বিশেষ প্রতিবেদক

প্রযুক্তি নির্ভর এ বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে আমাদের প্রিয় বাংলাদেশও এগিয়ে চলেছে দুর্বার গতিতে। একটা সময় ছিলো বিদ্যুৎ বিলের জন্য ঘন্টার পর ঘন্টা ব্যাংকে লাইন ধরতে হতো।

পাবলিক পরিক্ষার রেজাল্ট জানার জন্য প্রতিষ্ঠানের নোটিশবোর্ডে যুদ্ধ করতে হতো। এখন আর সে যুগ নেই। বদলে যাচ্ছে বিশ্ব এবং সেই সাথে বদলে যাচ্ছে আমাদের প্রিয় বাংলাদেশও।

কোথাও ভ্রমণের জন্য স্টেশনে গিয়ে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়েও প্রায়ই টিকেট না পেয়ে হতাশা নিয়ে ফিরে আসতে হয় আমাদের।

বর্তমান বাংলাদেশের সব কিছুই যখন অনলাইন নির্ভর হয়ে যাচ্ছে তখন লাইন ধরে কেন টিকেট কাটবেন স্টেশনে গিয়ে। আজ থেকে ঘরে বসেই যেকোন ট্রেনের পছন্দানুযায়ী সিটের টিকেট কেটে নিন। আর ভ্রমণকে করে তুলুন ঝামেলামুক্ত।

আসুন আজ জেনে নেই কিভাবে ঘরে বসে পেয়ে যাবেন ট্রেনের টিকেট তার সম্পূর্ণ নিয়ম।

১. প্রথমে আপনাকে esheba.cnsbd.com এই ওয়েবসাইটে ঢুকতে হবে। এটা বাংলাদেশ রেলওয়ের অনলাইন টিকেট কাটার সাইট। এখানে আপনি পাবেন সাইন ইন এবং সাইন আপ নামের দুটি অপশন। পূর্বে আইডি যাদের খোলা নেই তারা সাইন আপে যান।

২. সাইন আপে ক্লিক করলে একটি পেজ আসবে এখানে প্যাসেঞ্জারের নাম, ইমেইল আইডি, পাসওয়ার্ড, আপনার ঠিকানা, এবং মোবাইল নাম্বার দিয়ে একটি আইডি খুলুন।

উল্লেখ্য, এই পাসওয়ার্ড কিন্তু আপনার ইমেইলের পাসওয়ার্ড নয়, এটা হল আপনি এখানে যে আইডি খুলছেন সেটার পাসওয়ার্ড। আর প্যাসেঞ্জারের নাম দিতে কেয়ারফুল। যার নাম এখানে দেয়া হবে, সেই হবেন আইডির এবং টিকেটের মালিক ।

আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ হল মোবাইল নাম্বার। একটা নাম্বার থেকে একটা আইডি খোলা যাবে। এবং এই নাম্বার সবসময় অনলাইন টিকেটের পিডিএফে শো করবে। এগুলো সব ফিলাপ করে রেজিস্টার বাটনে ক্লিক করবেন।

৩. ব্রাউজারে ইমেইলের জন্য আরেকটি ট্যাব খুলুন। রেজিস্টারে ক্লিক করলেই বলবে, please check ur email for verification link। সুতরাং আপনার ইমেইলে ঢুকবেন। ঢুকে দেখবেন, বাংলাদেশ রেলওয়ে থেকে একটা কনফার্মেশন লিংক সহ মেইল এসেছে।

এখন লিংকে ক্লিক করবেন। আবার রেলওয়ের পেজে চলে যাবে। ইমেইল, রেলওয়ে আইডির পাসওয়ার্ড, সিকিউরিটি কোড দিয়ে সাইন ইন ক্লিক করবেন। আরেকটি পেজে নিবে।

শেষ ধাপ হিসেবে আপনার মোবাইল নাম্বারে ভেরিফিকেশন কোড যাবে। যদি না যেয়ে থাকে, তবে send verification code এ ক্লিক করবেন। আপনার নাম্বারে একটি ভেরিফিকেশন কোড যাবে সেটি এই পেজে লিখবেন। লিখে check verification code এ ক্লিক করবেন। এতে আপনি একটি আইডির মালিক হয়ে গেলেন।

. এবার যথারীতি আপনার ইমেইল, পাসওয়ার্ড দিয়ে সাইন ইন করুন আপনার আইডিতে। সাইন ইন করলেই ড্যাশবোর্ড অপশন আসবে। গত একমাসের ভেতর আপনি কোন কোন টিকেট সাকসেসফুলি কাটতে পারছেন। কোন টিকেট কাটতে যেয়ে ব্যর্থ হয়েছেন(Failed Purchase Information) এগুলো শো করবে।

পাশাপাশি ড্যাশবোর্ডে থাকবে ফেয়ার কোয়েরি, ট্রেইন রুট, চেঞ্জ পাসওয়ার্ড এবং পারচেজ টিকেট নামের অনেকগুলো আলাদা অপশন। যেটাতে ঢোকার দরকার সেটাতে ক্লিক করবেন।

৫. এবার ফেয়ার কোয়েরি অপশন সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক।
আপনি যদি কোন ট্রেনের টিকেট ভাড়া জানতে চান, তো ফেয়ার কোয়েরি বাটনে ক্লিক করবেন। এখানে গিয়ে আপনি কত তারিখে ভ্রমন করবেন, কোন স্টেশন থেকে ভ্রমন শুরু করবেন, কোন স্টেশনে নামবেন, ট্রেনের নাম, কোন ক্লাসে ভ্রমন করবেন, কতজন এডাল্ট, কতজন বাচ্চা সব সিলেক্ট করবেন।

এরপর Show Fare বাটনে ক্লিক করলেই আপনাকে উক্ত টিকেটের ভাড়া ভ্যাট এবং সার্ভিস চার্জ সহ মোট কত সেটা দেখাবে।

৬. এবার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অপশন টিকেট কাটা নিয়ে জানা যাক।
ফেয়ার কোয়েরির পাশে Purchase Ticket অপশনে ক্লিক করবেন। সেখানে কোন স্টেশন থেকে যাত্রা শুরু করবেন (Station from), কোন স্টেশনে গন্তব্য শেষ করবেন (Station to) সেগুলো সিলেক্ট করবেন। ভ্রমনের তারিখ সিলেক্ট করবেন।

আজকের থেকে সামনের দশদিন পর পর্যন্ত তারিখ শো করবে, যেদিন যাবেন সেই তারিখ সিলেক্ট করবেন। এবার ক্লাস বাটনে ক্লিক করবেন। এখানে আসবে AC_B, AC_S, F_BERTH, F_SEAT, SNIGDHA, SHOVAN, S_CHAIR, SHULOV ক্লাস। আপনার যে ধরনের টিকেট দরকার সেটা সিলেক্ট করবেন।। করে search train বাটনে ক্লিক করবেন।

. আপনি যে তারিখে যে রুটে সিলেকশন দিয়েছেন সেই রুটে এক বা একাধিক যত ট্রেন আছে, কোনটা কখন ছাড়বে সব দেখাবে এখানে।

তারপর পছন্দানুযায়ী আপনি যে ট্রেনে ভ্রমন করতে চান সেটার অপশনে কতজন এডাল্ট কতজন বাচ্চা এগুলো সিলেক্ট করবেন। সর্বোচ্চ চারজন সিলেক্ট করতে পারবেন। মোট ৪ জনের বেশীর টিকেট আপনাকে দেয়া হবে না। এবার আসি টিকেট সিলেকশন।

সিলেকশনে দুটি অপশন থাকবে, Auto Selection, Seat Selection। যদি অটো সিলেকশন সিলেক্ট করেন তো, সার্ভার কম্পিউটার আপনাকে এভেইল্যাবল টিকেট থেকে যে কোন সিট দিয়ে দেবে। কিন্তু 'সিট সিলেকশন' এ ক্লিক করলে আপনি আপনার পছন্দানুযায়ী সিট সিলেক্ট করতে পারবেন।

৮. সিট সিলেকশনে ক্লিক করলে আপনাকে নির্ধারন করা বগির/বগিগুলোর সিট প্লান দেখাবে। যেসব সিট কালো দেখবেন সেগুলো কাউন্টারের জন্য। যেসব সিট লাল ও সবুজ সেগুলো অনলাইনের জন্য। লাল মানে অলরেডি সিট বেচা হয়ে গেছে, সবুজ গুলো এখন ও আপনি কিনতে পারবেন।

তো এখান থেকে আপনার পছন্দমত সিট/সিটগুলো বাছাই করবেন । বাছাই করলে ডানপাশের ছোট্ট ট্যাবে আপনার সিটগুলোর নাম্বার, ভ্যাট সার্ভিস চার্জ সহ মোট ভাড়া দেখাবে । এরপর আপনার লিঙ্গ (মেল/ফিমেল), বয়স এগুলো সিলেক্ট/ফিলাপ করবেন।

মনে রাখবেন, সিট সিলেকশন আপনি ভ্রমনের দশ দিন আগ থেকে ৪৮ ঘন্টা আগ পর্যন্ত সময়ের মাঝে করতে পারবেন । ভ্রমনের ৪৮ ঘন্টা আগ থেকে ভ্রমনের পূর্ব মুহুর্ত পর্যন্ত সিট সিলেকশন অপশন থাকবে না। তখন আপনাকে অটো সিলেকশনে যেতে হবে। অটো সিলেকশনে আপনি পছন্দমত সিট পাবেন না।

আর সব সময় টিকেট কেনার সময় মেনে রেখে টিকেট কাটবেন। সকাল আটটা থেকে রাত দশটা । এই সময়ের বাইরে টিকেট কাটার ট্রাই করলে ব্যর্থ হবেন।

৯. এখন পেমেন্ট এর ব্যাপারে জানা যাক । অটো সিলেকশন/সিট সিলেকশন শেষ। এখন পেমেন্ট করবেন। পেমেন্ট করতে পারবেন, ভিসা, মাস্টারকার্ড, অ্যামেরিকান এক্সপ্রেস, ডিবিবিএল নেক্সাস, ডিবিবিএল মোবাইল ব্যাংকিং থেকে।

আপনি যেটা দিয়ে ভাড়া দিবেন সেটাতে ক্লিক করবেন। সাপোজ ডিবিবিএল মোবাইল ব্যাংকিং দিয়ে ভাড়া দেবেন সুতরাং এটাতে ক্লিক করবেন।

১০. নোট : যদি একবার visa/mscrd/American Express/Dbbl থেকে টিকেট কাটেন, তো আগামী সাতদিন একই কার্ড/ডিবিবিএল থেকে টিকেট কাটতে পারবেন না। যদি কাটেন, তো আপনার টাকা কেটে রেখে দিবে, কিন্তু কোন টিকেট দেবে না।

এই ঘটনা আপনার ড্যাশবোর্ডে Failed Purchase Information হিসেবে উঠে থাকবে। তবে, আগামী ৮ কর্মদিবসের ভেতরে আপনার এই টাকা স্ব স্ব কার্ড/ডিবিবিএলে ফেরত পাঠানো হবে।

১১. ডিবিবিএলে ক্লিক করলে একটা পেজে নিয়ে যাবে। কত টাকা ট্রানজেক্ট হচ্ছে এখানে লেখা থাকবে। সেখানে আপনার রকেট অ্যাকাউন্ট নাম্বার এবং রকেটের পিন লিখতে হবে। উল্লেখ্য, এখানে অ্যাকাউন্ট নাম্বারে আপনার এগারো ডিজিটের নাম্বার দিলেই হবে না, বারোতম ডিজিট সহ দিতে হবে। এসব ফিলাপ করার পর সাবমিট বাটনে ক্লিক করবেন।

১২. ক্লিক করলে যাবেন আরেকটি পেজে। সেখানে লেখা u r registered for mob token, এবং সিকিউরিটি কোড চাইবে। অলরেডি আপনার ডিবিবিএল নাম্বার এ ট্রানজেকশন সিকিউরিটি কোড ম্যাসেজ চলে গেছে। সেই কোড এখানে ফিলাপ করবেন। Go বাটনে ক্লিক করবেন।

১৩. ব্যাস টিকেট কাটা হয়ে গেছে। আপনার স্ক্রিনে টিকেট কাটার সব তথ্য কোন বগি, সিট কোনটা, এসব উঠে থাকবে। আপনার ডিবিবিএল থেকে টাকা কাটা হয়ে গেছে । আপনার ড্যাশবোর্ড এ Successful Purchase information এ টিকেট কাটার ঘটনা উঠে থাকবে কয়েকদিনের জন্য।

১৪. যদি আরেকজনের কম্পিউটার থেকে এসব করেন তো এবার সাইন আউট করে ফেলেন। এবার ইমেইলে ঢুকেন।ইমেইলে বাংলাদেশ রেলওয়ে থেকে একটি মেল আসবে : ডিয়ার ইউজার, আপনার জন্য টিকেট কাটা হয়েছে, টিকেটের সব ডিটেইলস দেয়া আছে এখানে ইত্যাদি ইত্যাদি।

সাথে একটি পিডিএফ ফাইল থাকবে। এটাই আপনার টিকেটের পিডিএফ। এখানে ডাউনলোড /প্রিন্ট আউট অপশন আছে। পছন্দমত পিডিএফ ডাউনলোড /প্রিন্ট আউট করুন। যদি আইডি হোল্ডারের নাম বশির দেন তাহলে পিডিএফে লেখা থাকবে, ডিয়ার বশির, আপনার জন্য টিকেট কাটা হয়েছে। টিকেটের বগি, সিট সব এখানে থাকবে।

কাউন্টার থেকে টিকেট কালেকশনের সর্বশেষ সময় ট্রেন ছাড়ার ১৫/৩০ মিনিট আগে এটা উল্লেখ থাকবে, আপনার মোবাইল নাম্বার এবং টিকেটের পিন নাম্বার লেখা থাকবে। যদি কাউন্টার থেকে টিকেটের হার্ডকপি নিতে চান তবে, এই মোবাইল নাম্বার এবং টিকেটের পিন নাম্বার একটা কাগজের টুকরায় লিখে কাউন্টারে দিবেন, তারা আপনাকে টিকেট দেবে।

১৫. অনেকের প্রশ্ন থাকবে, কাউন্টার থেকে টিকেটের হার্ডকপি না কালেক্ট করে শুধু ইমেইলের পিডিএফ দিয়ে ভ্রমন করা যাবে কিনা। যার নামে আইডি খোলা হয়েছে টিকেটও তার নামেই হবে।

যদি সে ভ্রমন করে তাহলে শুধু পিডিএফের প্রিন্ট কপি নিয়েই ভ্রমন করতে পারবে, কাউন্টার থেকে টিকেট তোলা লাগবে না। কিন্তু অন্য কেউ এই পিডিএফ দিয়ে ভ্রমন করতে পারবে না। এক্ষেত্রে তাকে কাউন্টার থেকে টিকেট তুলতে হবে।

যেমন : আইডি খোলা বশিরের নামে, টিকেটে বশির এর নাম থাকবে, বশির পিডিএফের প্রিন্ট কপি দিয়েই ভ্রমন করতে পারবে। কিন্তু যদি বশির তার ছোট ভাই জাবের এর জন্য টিকেট কেনে, তাহলে জাবের এই পিডিএফ দেখিয়ে ভ্রমন করতে পারবে না।

জাবেরকে অবশ্যই পিন নাম্বার মোবাইল নাম্বার কাউন্টারে দিয়ে টিকেটের হার্ডকপি কালেক্ট করে তারপর ভ্রমন করতে হবে। পিডিএফে বোল্ড হরফে লেখা আছে This ticket will be valid on production of Photo identity card of the passenger.

মানে নিয়ম হল টিকেট চেকার এসে যদু মধুর ফটো আইডেন্টিটি কার্ড মানে এন আই ডি/পাসপোর্ট /ড্রাইভিং লাইসেন্স/স্টুডেন্ট আইডি দেখে নিশ্চিত হয়ে নিবেন ভ্রমন কারী আসলেই বশির অন্য কেউ নয়।

১৬. অনলাইনে মাত্র ১০% টিকেট দেয়া হয়। মোবাইলে দেয়া হয় ১৫%। বাকি ৭৫% টিকেট দেয়া হয় কাউন্টারে। সিট সিলেকশন দেয়ার সময় যেসব সিট দেখেছেন কালো , সিলেক্ট করা যায় না, এগুলো কাউন্টারের টিকেট।

১৭.  ড্যাশবোর্ড এ ট্রেন রুট নামে একটা অপশন আছে। সেখানে গিয়ে ভ্রমন তারিখ, ভ্রমন শুরু ও শেষ স্টেশন, ক্লাস এগুলো সিলেক্ট করলে আসবে ট্রেন সিলেকশন, এখান থেকে ট্রেন সিলেকশন করে আপনি দেখতে পারবেন ট্রেনটি কোন কোন স্টেশনে থামবে, প্রতিটি স্টেশনে কখন পৌঁছবে ও ছাড়বে এসব তথ্য।

যেহেতু এক টি ডিবিবিএল থেকে সপ্তাহে একবারের বেশী টিকেট কাটা যাবে না, তাই আপনার বেশী বেশী টিকেট দরকার হলে একাধিক আইডি ও একাধিক ডিবিবিএল খুলে রাখাটাই কাজের কাজ হবে।

আরএম


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ