শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪ ।। ৭ বৈশাখ ১৪৩১ ।। ১১ শাওয়াল ১৪৪৫


দাওয়াতুল হকের ইজতেমা ২ ডিসেম্বর

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম 
ডেস্ক

আগমী ২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হচ্ছে মজলিসে দাওয়াতুল হক বাংলাদেশের ২৩ তম মারকাজি ইজতেমা।রাজধানী ঢাকার জামিয়া ইসলামিয়া দারুল উলুম মাদানিয়া যাত্রাবাড়ি মাদরাসায় অনুষ্ঠিত হবে দিনব্যাপী এ কর্মসূচী।

দাওয়াতুল হকের নাযেমে দফতর মাওলানা মাসরুর হাসান স্বাক্ষরিত এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২ ডিসেম্বর শনিবার সকাল ৯টা থেকে অনুষ্ঠিত মারকাজী ইজতেমায় প্রধান মেহমান হিসেবে উপস্থিত থাকবেন হারদুয়ী হযরত শাহ আবরারুল হক রহ. এর জানাশীন হযরত মাওলানা হাকীম কালীমুল্লাহ (ভারত)।

আরো উপস্থিত থাকবেন দাওয়াতুল হক বাংলাদেশের সব হালকার আমীর, নায়েবে আমীর, কর্মীবৃন্দ ও ইমাম, মুয়াজ্জিন, উলামা-মাশায়েখ, মিডিয়াব্যক্তিত্বসহ সবস্তরের ধর্মপ্রাণ মুসলমান।

বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, ইজতেমায় অংশগ্রহণ করে সুন্নতের পথকে আরো প্রসারিত করার জন্য দাওয়াতুল হক আমীর আল্লামা মাহমুদুল হাসান সবশ্রেণির মুসলমানদের প্রতি আহবান জানিয়েছেন।

উল্লেখ্য, মুহিউস সুন্নাহ আল্লামা মাহমুদুল হাসান এর নেতৃত্বে দেশব্যাপী সুন্নত চর্চার নির্ভরযোগ্য মেহনত মজলিসে দাওয়াতুল হক বাংলাদেশ। সবশ্রেণীর মানুষের মাঝে সুন্নতি পদ্ধতিতে কেরাত, আজান ও নামাযসহ বিভিন্ন আমলের বিশুদ্ধ চর্চা জাগিয়ে রাখার উদ্দেশ্যে হাকিমুল উম্মত শাহ আশরাফ আলী থানভি রহ. প্রতিষ্ঠা করেছিলেন মজলিসে দাওয়াতুল হক।

যুগসংস্কারক হযরত থানভি রহ.মুসলমানদের মধ্যে সুন্নতের প্রতি গাফলতি সৃষ্টি হয়েছে দেখে ‘দাওয়াতুল হক’ নামে একটি দাওয়াতি কার্যক্রম হাতে নেন। তাঁর এই উদ্যোগে থানভি সিলসিলার প্রত্যেক বুযুর্গ আন্তরিকভাবে যুক্ত হন।

পাক-ভারত উপমহাদেশসহ বিশ্বের নানা প্রান্তে দাওয়াতুল হকের কার্যক্রম বিস্তার লাভ করে। বর্তমানে দাওয়াতুল হককে হক্কানি উলামায়ে কেরামের সর্ববৃহৎ দাওয়াতি কাফেলা হিসেবে গণ্য করা হয়।

আরএম


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ