রবিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৫ ।। ৯ কার্তিক ১৪৩২ ।। ৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে বেফাকের একাত্মতায় পীর সাহেব মধুপুরের অভিনন্দন ইসরাইলের হয়ে গুপ্তচরগিরির দায়ে জাতিসংঘের সাত কর্মীকে বন্দি হুথির ইসকন নিষিদ্ধের দাবি মুফতী নিজাম উদ্দিন আল আদনানের বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি ঢাকা মহানগর কমিটি গঠিত নভেম্বরের মধ্যে গণভোটে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে: ইবনে শাইখুল হাদিস ৫ দফা দাবিতে বিভাগীয় শহরে ইসলামী আন্দোলনের বিক্ষোভ বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মজলিসে শুরার অধিবেশনে ৯ প্রস্তাব ক্ষমতায় গেলে বিএনপি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক পদ সৃষ্টি করবে বেফাক নেতৃবৃন্দের আহ্বান ও একাত্মতা বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় সাধারণ পরিষদের ৮ম অধিবেশন অনুষ্ঠিত

মাসজিদুল হারাম ও পবিত্র কাবার পরিচ্ছন্নতার কাজ যেভাবে করা হয়

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

রাকিব মুহাম্মাদ
আওয়ার ইসলাম

মাসজিদুল হারাম এবং পবিত্র কাবা ঘরের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার জন্য প্রতিদিন ১২৪৫ জন কর্মচারী লিপ্ত থাকেন। হজ্বের মৈসুমে পরিচ্ছন্নতা এবং অন্যান্য জরুরি কাজে ৪৭০ কর্মচারী বাড়ানো হয়। যে কারণে মোট কর্মচারীর সংখ্যা দাঁড়ায় ১৭১৫ জন।

এর মধ্যে ২১০ জন মহিলা কর্মচারী থাকে।

পবিত্র রমজান মাসে ওমরাহ চলাকালীন সময়ে ১৩১ জন অতিরিক্ত নারী কর্মচারীর খেদমত গ্রহণ করা হয়ে থাকে। যারা মসজিদে হারামের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার কাজ করেন। মসজিদে হারাম পরিষ্কার ও পবিত্র করার কাজে ২০০ গ্যালন গোলাপজল ব্যবহার করা হয়। পরিষ্কারের সাধারণ পদ্ধতি ছাড়াও নিত্যনতুন প্রযুক্তি ও মেশিনারীর সাহায্যও নেয়া হয়ে থাকে।

কিছু আধুনিক যন্ত্র রয়েছে যাতে গোলাপজল ভরে মসজিদের মেঝে দরজার রাস্তাসমূহ ও আশপাশে ছেটানো হয়। খাদেমগণ বায়তুল্লার হারাম শরিফের মেঝে পরিষ্কারের সাথে সাথে কাবার গেলাফ, হাজরে আসওয়াদ এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ জায়গা ও জিনিসপত্রে প্রতিদিন পাঁচবার সুগন্ধি লাগান।

পাঁচওয়াক্ত নামাজের সময় এ কাজগুলো করা হয়। এ সময় কর্মচারীরা আলাদা আলাদা ইউনিফর্ম পরে কাজ করেন।

কুতরত ডটকম থেকে অনুদিত

এটিও পড়ুন: কাবার দরজায় ৮ টুকরো মরমর পাথরের রহস্য কী?


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ