পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশের নওরীন লেঘারি নামের মেডিকেলের এক ছাত্রী গত শুক্রবার লাহোরে এনকাউন্টারে নিহত হয়েছেন। পুলিশের দাবি, গত ফেব্রুয়ারিতে সিরিয়ায় ইসলামিক স্টেটে (আইএস) যোগ দিতে বাড়ি ছেড়েছিলেন। খবর দ্য ডনের।
নওরীন লেঘারি হায়দ্রাবাদের লিয়াকত মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী। তিন সপ্তাহ আগে তিনি লাহোরে যান এবং নিরাপত্তা বাহিনীর নজরে থাকেন। সূত্রের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, সিরিয়া থেকে তিনি অস্ত্র ব্যবহারের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন।
খবরে আরও বলা হয়েছে, সামাজিক মাধ্যমে জঙ্গিরা তার সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতেন। আইএসে যোগদানের পর দেশে ফিরে লাহোরের আলি তারিককে তিনি বিয়ে করেন। পাঞ্জাব হাউজিং সোসাইটিতে যখন গোলাগুলি শুরু হয় তখন আলিও এনকাউন্টারে মারা যান। এ সময় নিরাপত্তা বাহিনীর চারজন আহত হয়।
নিরাপত্তা বাহিনী নওরিনের কাছ থেকে তার কলেজের আইডি কার্ড ও তার বাবার ডিজিটাল পরিচয়পত্র উদ্ধার করেছে। পরে সিন্ধু পুলিশ পাঞ্জাবের সঙ্গে যোগাযোগ করে তার পরিচয় সম্পর্কে নিশ্চিত হয়।
এদিকে, নওরিনের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলতে অপরাগতা প্রকাশ করে। নওরিনের বাবা সিন্ধু বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক , তিনি নিজের সেল ফোনটি বন্ধ করে রেখেছেন।
[এরদোয়ানের জয়; প্রেসিডেন্ট শাসিত গণতন্ত্রে যাচ্ছে তুরস্ক]
[কওমি স্বীকৃতি ও মিডিয়ার বিমাতাসুলভ আচরণ]
এসএস/