বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫ ।। ২০ কার্তিক ১৪৩২ ।। ১৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
পুলিশের খোয়া যাওয়া অস্ত্র উদ্ধারে আবারও পুরস্কার ঘোষণা বিশাল স্বর্ণ ভান্ডার মিলল পাকিস্তানে একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় সম্মিলিত শিক্ষার্থী ফোরামের মানববন্ধন বৈষ্যমের বিরুদ্ধে সিলেটবাসীকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে আন্দোলন করতে হবে পেঁয়াজের বাজার নিয়ন্ত্রনে সরকারকে ন্যাপের আহ্বান জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ব্যতীত দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদ গঠন সম্ভব নয়: কামাল হোসেন ঘূর্ণিঝড় টাইফুন কালমেগি আঘাত, নিহত বেড়ে ১০০, নিখোঁজ ২৬ নড়াইল-২ এনপিপির চেয়ারম্যানকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ ঢাকাস্থ বাজিতপুর-নিকলী উলামা পরিষদের মতবিনিময়, কর্মসূচি গ্রহণ

ময়মনসিংহে নারী কনস্টেবলের আত্মহত্যা; নেপথ্যে প্রেম

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

women_policeময়মনসিংহের গৌরীপুর থানার এক নারী কনস্টেবল আত্মহত্যা করেছেন। পুলিশ জানিয়েছে, ওই নারী গায়ে আগুন দিয়ে আত্মহত্যা করেন।

রোববার সন্ধ্যায় গৌরীপুর থানার ওসি দেলোয়ার হোসেন এ কথা জানান।

নিহত হালিমা খাতুনের (২৫) বাড়ি নেত্রকোণার শ্যামগঞ্জে।

ওসি দেলোয়ার মিডিয়াকে বলেন, “দুপুর আড়াইটার দিকে থানা ব্যারাকের একটি পরিত্যক্ত ভবনে গায়ে কেরাসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেন হালিমা। এ সময় তাকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।

“বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে তাকে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়ার পথে ভালুকায় তার অবস্থার আরও অবনতি হলে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে সেখানে তার মৃত্যু হয়।”

বিডিনিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক গৌরীপুর থানার এক পুলিশ সদস্য বলেন, “ওই নারী পুলিশ সদস্যের সঙ্গে একই থানার এসআই মিজানের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। কয়েকদিন আগে তাদের মধ্যে দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়। এ নিয়ে হালিমা গায়ে আগুন দেন।”

অভিযুক্ত এসআই মিজান বিবাহিত এবং তার একটি ছেলে রয়েছে। তাকে নজরদারীতে নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন পুলিশ সুপার সৈয়দ নুরুল ইসলাম।

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার সময় হালিমার সঙ্গে কথা হয়েছে জানিয়ে এসপি বলেন, “দগ্ধ হালিমার কথা অস্পষ্ট ছিল। তবে প্রেমের সম্পর্কের বিষয়টি সত্য।”

এআর


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ