শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৪ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ২৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
বকেয়া বেতনের দাবিতে ভালুকায় শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ শিশু-কিশোর সংগঠন 'অংকুর' এর সীরাতুন্নবী সা. কুইজ প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত জুলাই সনদের ভিত্তিতে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই - খুলনা ইসলামী আন্দোলন  কাতারের মধ্যস্থতায় আফগানিস্তানে কারাবন্দি ব্রিটিশ দম্পতির মুক্তি মাদকের বিরুদ্ধে মুরাদনগরে ওলামা পরিষদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ পাকিস্তানে পৃথক বিস্ফোরণে নিহত অন্তত ১১ ইসলামি বইমেলা পরিদর্শনে জাতীয় মসজিদের খতিব প্রাথমিকে গানের নয়, ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে: শায়খে চরমোনাই পীর সাহেব চরমোনাইয়ের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের ‘মিট আপ’ আফগানিস্তানের বাগরাম বিমান ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

হেফাজতের সিনিয়র ৮ নেতাসহ ২৫ জনকে গ্রেপ্তারে পরোয়ানা

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

hefajot11চার বছর আগে গণজাগরণ মঞ্চ ভাঙার এক মামলায় হেফাজতে ইসলামের নেতাসহ ২৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আদালত।

শাহবাগ থানায় বিস্ফোরক আইনের এ মামলায় ২৯ আসামির বিরুদ্ধে পুলিশের দেওয়া অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে রোববার ঢাকা মহানগর ১ নম্বর বিশেষ ট্রাইবুনালের বিচারক মো. কামরুল হোসেন মোল্লা পরোয়ানা জারির এ আদেশ দেন। খবর বিডিনিউজের

গ্রেপ্তারি পরোয়ানার ২৫ আসামির মধ‌্যে অনেকেই ইসলামী রাজনৈতিক সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে রয়েছেন।

এরা হলেন, ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান আবদুল লতিফ নেজামী, মহাসচিব মুফতি মো. ফয়জুল্লাহ, খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মোহাম্মদ ইসহাক, মহাসচিব আহমদ আবদুল কাদের, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের নায়েবে আমির মাওলানা আব্দুর রউফ ইউসুফী, নির্বাহী সভাপতি মুফতী মোহাম্মদ ওয়াক্কাস, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের সাবেক আমির শাহ আহমদুল্লাহ আশরাফ এবং নেজামে ইসলাম বাংলাদেশের সভাপতি আবদুর রাকিবও রয়েছেন তাদের মধ‌্যে।

২৫ আসামিকে গ্রেপ্তার করা গেল কি না- তা জানিয়ে ৬ এপ্রিল শাহবাগ থানার ওসিকে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দিয়েছে আদালত।

আসামিদের মধ‌্যে আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমান, খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা শওকত মাহমুদ এবং মোশাররফ হোসেন নামে একজন জামিনে রয়েছেন। এছাড়া জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য শফিকুল ইসলাম আছেন কারাগারে।

এ ট্রাইব‌্যুনালে রাষ্ট্রপক্ষের অতিরিক্ত কৌঁসুলি তাপস পাল জানান, ২০১৩ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি শাহবাগ থানায় বিস্ফোরক আইনে এ মামলা দায়ের করে পুলিশ। তদন্ত শেষে গতবছর ৩০ সেপ্টেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন তদন্ত কর্মকর্তা।

যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ সাজার দাবিতে ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলন শুরুর পর ২২ ফেব্রুয়ারি ওই ঘটনা ঘটে।

অভিযোগপত্রে বলা হয়, আসামিরা গণজাগরণ মঞ্চ ভাঙার জন‌্য মিছিল নিয়ে অগ্রসর হলে আনন্দবাজারের সামনে পুলিশ তাদের বাধা দেয়। সে সময় মিছিল থেকে বোমাবাজি, লেগুনায় অগ্নিসংযোগসহ নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড চালায় আসামিরা।

শাহবাগ থানার এস আই সানোয়ার হোসেন এ মামলার বাদী। আর তদন্তের দায়িত্বে ছিলেন ওই থানার এস আই সুব্রত গোলদার।

আরও পড়ুন : গ্রেফতারি পরোয়ানায় আমরা ভীত নই

আরআর


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ