বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ।। ১১ বৈশাখ ১৪৩১ ।। ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

শিরোনাম :
দাওরায়ে হাদিসের ফলাফল নজরে সানীর আবেদনের সময় বাকি ৩ দিন  বৃষ্টি প্রার্থনায় জামিয়াতুল আবরার রাহমানিয়ায় ‘সালাতুল ইস্তিসকা’  আদায় হাসপাতালে সৌদি বাদশাহ সালমান সোস্যাল মিডিয়ায় প্রচারিত পাঠ্য তালিকার সাথে বেফাকের পাঠ্য তালিকার সম্পর্ক নেই: বেফাক সৈয়দপুরে তাপদাহে অতিষ্ঠ মানুষ, ‘হিটস্ট্রোকে’ ১ জনের মৃত্যু স্বর্ণের দাম আরও কমলো, ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ১৫১ টাকা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান ইরান-পাকিস্তানের ঢাবিতে বৃষ্টির জন্য ‘সালাতুল ইসতিস্কা’র অনুমতি দেয়নি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ‘বৃষ্টির জন্যে সালাত আদায় করলেই অবশ্যম্ভাবী বৃষ্টি চলে আসবে—বিষয়টা তা নয়’ মালয়েশিয়ার সিটি ইউনিভার্সিটিতে সম্পন্ন হলো বিয়াম'র চ্যাপ্টার কমিটি

‘আন্দোলনকারীরা কখনো রামপালের নির্মাণাধীন প্রকল্প পরিদর্শন করেনি’

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

hasina6আন্দোলনকারীরা কোনোদিনও রামপালের নির্মাণাধীন প্রকল্প পরিদর্শন করেনি বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, এটি আদৌ সুন্দরবেনের কোনো ক্ষতি করবে কি না সে বিষয়েও তারা নিশ্চিত নয়।

শনিবার দুপুরে প্রকৌশলীদের সংগঠন ইন্সটিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স'র (আইইবি) চট্টগ্রাম কেন্দ্রে সংগঠনের ৫৭তম জাতীয় কনভেশন অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।

তিনি দাবি করেন, 'রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র সুন্দরনের পরিবেশে আদৌ কোনো ক্ষতিকর প্রভাব ফেলবে না।'

রামপালে বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে সুন্দরবনের দূরত্ব এবং প্রকল্পের স্বপক্ষে যুক্তি তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র করা হচ্ছে রামপালে, সুন্দরবনে নয়।'

তিনি বলেন, এই প্রকল্পটি সুন্দরবনের বহিঃসীমার ১৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এবং সুন্দরবনের ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ অঞ্চল হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়া এলাকা থেকে ৭০ কিলোমিটার দূরে। কাজেই এই প্রকল্পের দ্বারা সুন্দরবনের কোনো ক্ষতির সম্ভাবনা নেই।

সরকার দেশ ও জনগণের জন্য কাজ করে যাচ্ছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, এই সময়েই একটি গোষ্ঠী রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ নিয়ে রাজধানীতে বসে কথা তুলছে এবং বিশ্বব্যাপী এই প্রকল্পের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে।

'তারা রাজধানীতে বসেই প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। ...যদিও এদের মধ্যে অনেকেই কোনোদিনও রামপালে যায়নি' যোগ করেন তিনি।

বড় পুকুরিয়ার কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রসঙ্গে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সেখানে দুটি সাব ক্রিটিক্যাল পাওয়ার প্লান্ট থাকার পরেও সেখানকার ঘনবসতিপূর্ণ এবং সবুজ এলাকার পরিবেশে কোনো বিরূপ প্রভাব পড়েনি। উপরন্তু জমির উর্বরতা বেড়েছে এবং সেখানে এখন প্রচুর ধান উৎপাদন হয়।

আরআর


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ