শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪ ।। ১৫ চৈত্র ১৪৩০ ।। ১৯ রমজান ১৪৪৫


নকলবাজরা ছাড়া মানসম্পন্ন যে কোন শিল্পীর সঙ্গীত ভালো লাগে

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

abul-kalam-azad1রাসুল আমার আল্লাহ’র দোস্ত, আখেরি নবী... কে বলতে পারবেন গানটা শুনেননি। এমন লোক খুঁজে পেতে একটু মুশকিলই হবে। হ্যাঁ ইসলামি সঙ্গীত শিল্পী আবুল কালাম আজাদের সঙ্গীত এটি। কত শুনেছি, মাদরাসার অনুষ্ঠানগুলোতে গেয়েছি তার ইয়ত্তা নেই। কিন্তু তখন সত্যিই জানতাম না এই গানের শিল্পী শ্রদ্ধেয় মাওলানা আবুল কালাম আজাদ। এমনকি আজ সাক্ষাৎকার নেয়ার পূর্বেও। ভালোবাসাটা যেন দরাম করে বেড়ে গেল কয়েকগুণ।

আবুল কালাম আজাদ। বাংলাদেশে ইসলামি সঙ্গীতের পথিকৃৎদের একজন। যদিও এখন গানে দেখা যায় না তাকে। নেমেছেন পুরোদস্তুর ওয়াজের মাঠে। কিন্তু  এক সময় দাপুটে পদচারণা ছিল তার। টেপ রেকর্ডারে তার গজলই প্রাধান্য পেত। সঙ্গীতের এই গুণি মানুষকে আমরা ক’জন চিনি? ক’জন জানি তার মনের ইচ্ছে আর কথাকল্পগুলো। আসুন জেনে নেয়া যাক সেসবের কিছু অংশ। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন রোকন রাইয়ান

আওয়ার ইসলাম: কখন থেকে ইসলামি সঙ্গীত গাইতে শুরু করেন?

আবুল কালাম আজাদ: যোগ্যতা এবং প্রতিভা আল্লাহ প্রদত্ত ব্যাপার, হয়ত কেউ তা বিকশিত করার সুযোগ পায় আর কেউ পায় না। ছাত্র জীবনের শুরু থেকেই নানা ধরনের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিলাম। তবে আনুষ্ঠানিক মঞ্চে ১৯৯২ সনের ১৮ সেপ্টেম্বর রমনা গ্রীনে ইশা ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সম্মেলনে ইসলামি সংগীত পর্বে আমার সঙ্গে সেদিন সহযোগী শিল্পী ছিলেন বিশিষ্ট উপস্থাপক শাহ ইফতেখার তারিক এবং নোয়াখালী বেগমগঞ্জ টেকনিক্যাল স্কুল মাঠে চরমোনাইর মরহুম শায়খ সৈয়দ মুহাম্মদ ফজলুল করীম রহ. এর নির্দেশে সর্বপ্রথম ইসলামি গজল পরিবেশন করি।

আওয়ার ইসলাম: কিভাবে বুঝলেন আপনার কণ্ঠে ভালো সুর আছে, শিল্পে আপনি ভালো করবেন?

আবুল কালাম আজাদ: আমি কখনো ভাল করবো এমন চিন্তা নিয়ে সংগীত পরিবেশন করিনি বা লেখিনি, আমার চিন্তা এবং লক্ষ্য কেউ শুনুক কিংবা না শুনুক আমি হকের আওয়াজ ও দাওয়াত শুনিয়েই যাবো। কখনোই আমি সংস্কৃতিকে বাণিজ্যিক ভাবে গ্রহণ বা গুরু হওয়ার চিন্তা লালন করিনি।

আওয়ার ইসলাম: ইসলামি সঙ্গীত গাওয়ার শুরুর জীবনে বড় কোনো ঘটনা রয়েছে?

আবুল কালাম আজাদ: শ্রেষ্ঠ পুরস্কার হিসেবে সংগীত গাওয়ার শুরুর জীবনে আমার একজন একনিষ্ঠ শ্রোতা পেয়েছিলাম, যার নাম শুনলে হয়ত অনেকে আর্শ্চয্যান্বিত হবেন, তবু আল্লাহকে সাক্ষী রেখে বিশ্বাস নিয়ে বলছি তিনি ছিলেন চরমোনাইর পীর সৈয়দ ফজলুল করীম বহ.।

[caption id="attachment_11567" align="alignleft" width="470"]abul-kalam-azad সমস্যাকে আমি সম্ভাবনার মাইলস্টোন মনে করেছি, তাই কোন ষড়যন্ত্রকারী (বদমাশ) আমার ব্যাপারে বিরোধিতা করে সফল হতে পারেনি। মনের দুঃখের কারণে দু একটি অনাকাঙ্ক্ষিত শব্দ বের হয়ে গেলে মনে কিছু নিবেন না, আশা করি।[/caption]

আওয়ার ইসলাম: আপনার শিক্ষা জীবনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত জানতে চাই।

আবুল কালাম আজাদ: বয়সে ছোট থাকার কারণে সর্বপ্রথম ৩য় শ্রেণিতে প্রাইমারি স্কুলে ভর্তি হই নিজ এলাকার ‘আইরন স্কুল’এ। নবম শ্রেণি পর্যন্ত সেখানকার হাইস্কুলে, এরপর এসএসসি হেমায়েত উদ্দিন বিজ্ঞান শিক্ষায়তন, গুয়াটন। এসএসসি র সাথে সাথে একদিকে দাখিল, আলিম, ফাজিল অন্যদিকে কলেজ থেকে ডিগ্রি পর্যন্ত চলে আমার নিজ এলাকায়। মাস্টার্স ভর্তি হই আরবি বিভাগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে, রাজনৈতিক জটিলতা ও পারিপার্শ্বিক কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আর পড়া হলো না। শেষ পর্যন্ত ঢাকা কলেজ থেকে ইসলামিক স্টাডিজ এ মাস্টার্স সমাপ্ত করেছি। আর সাথে সাথে কামিল (হাদিস) শেষ করেছি ঝালকাঠি নেছারাবাদ এন.এস কামিল মাদ্রাসা থেকে। আবার কওমি পড়ালেখা চলছে এরসাথে মতিঝিল জামেয়া দ্বিনিয়া শামসুল উলূম (পিরজঙ্গি) মাদ্রাসায়।

আওয়ার ইসলাম: কার সঙ্গীত আপনার খুব ভালো লাগে, কার কাছে আপনি সঙ্গীতের তালিম নিয়েছেন?

আবুল কালাম আজাদ: নকলবাজরা ছাড়া মানসম্পন্ন যে কোন শিল্পীর সঙ্গীত ভালো লাগে। তবে মুহিব ভাইয়ের সংগিত একটু বেশি ভালো লাগে। দুঃখিত ভাই, আমার লেখা, গাওয়া, আর্ট করা, এ সব বিষয়ের কোন ওস্তাদ নেই, যার কারণে অামার গানেও কোনো গ্রামার নেই। মানু্ষ কেন আমার গান শুনে তাও আমার জানা নেই।

আওয়ার ইসলাম: এ পর্যন্ত কয়টি অ্যালবাম বেড়িয়েছে আপনার? প্রথম অ্যালবাম কোনটি?

আবুল কালাম আজাদ: আমার একক অ্যালবামগুলো হলো, ইসলামি গজল-১, চরমোনাইর গজল, চির বিদায়, ইসলামি গজল-৪, শিহরণ, পর্দা নারীর ভূষণ, অনুরাগের ছোঁয়া, শেষ বিদায়, ভণ্ডের গোমর ফাঁক, নারী নেতৃত্বের জারী, আইলো দেশে নির্বাচন, রুহানি গজল, ফের এলো রমজান' সহ প্রায় ১৬টি এবং যৌথ প্রায় ৫টি। এছাড়া আমার লেখা গানে সমৃদ্ধ হয়েছে প্রায় ডজন খানেক ইসলামি সংগীত অ্যালবাম। প্রথম অ্যালবাম ইসলামি গজল-১ (যে গজল হৃদয়ে চেতনা আনে)।

আওয়ার ইসলাম: আপনি যে সময়ে গজল গাইতে শুরু করেন বা আপনার সঙ্গীতে যখন স্বর্ণসময় তখন তো মানুষ গজল পছন্দ করত না। এসব নিয়ে কোনো সমস্যায় পড়তে হয়েছে কিনা।

আবুল কালাম আজাদ: সমস্যার শেষ ছিল না তবে সব সমস্যাকে আমি সম্ভাবনার মাইলস্টোন মনে করেছি, তাই কোন ষড়যন্ত্রকারী (বদমাশ) আমার ব্যাপারে বিরোধিতা করে সফল হতে পারেনি। মনের দুঃখের কারণে দু একটি অনাকাঙ্ক্ষিত শব্দ বের হয়ে গেলে মনে কিছু নিবেন না, আশা করি।

আওয়ার ইসলাম: আপনার নিজের গাওয়া কোন সঙ্গীতটি সবচেয়ে পছন্দনীয়?

আবুল কালাম আজাদ: আমার গাওয়া কোন সংগীত আমার পছন্দ হয় না, তার পরেও যদি শুনতেই চান তাহলে বলবো, ‘রাসুল আমার আল্লাহর দোস্ত আখেরি নবী।

আওয়ার ইসলাম: বিশ্ব সঙ্গীতের তুলনায় বাংলাদেশের ইসলামি সঙ্গীত এগিয়ে আছে না পিছিয়ে।

আবুল কালাম আজাদ: অামরা অনেক পিছিয়ে আছি বলে আমার মন্তব্য। এর কারণ হিসেবে আমি মনে করি আমাদের সমাজ,ব্যক্তি, রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতার অভাব। তাছাড়া অনাকাঙ্ক্ষিত বিরোধিতা তো আছেই।

আওয়ার ইসলাম: আপনি এখন সঙ্গীতের মাঠ ছেড়ে ওয়াজে মাঠে এসেছেন, তো এটা কি আগে প্ল্যান ছিল?

আবুল কালাম আজাদ: না, অগোছালো জীবনের কোন কিছুই প্ল্যানমাফিক হয়নি, অন্যদের মত প্ল্যানমাফিক করলে অনেক কিছুই করা সম্ভব ছিল তা আজ অনুভব করছি। আমি সঙ্গিতাঙ্গন ছেড়ে দেইনি, আমার বিশ্বাস সাধকরা কখনোই সাধনা ছেড়ে দিতে পারে না।

আওয়ার ইসলাম: এক সময় সঙ্গীত গাইতেন এবং ওয়াজ করেন কোনটা বেশি তৃপ্তিদায়ক?

আবুল কালাম আজাদ: যেহেতু দুটো'রই লক্ষ এক, সুতরাং রুচি থাকলে সব খাবারে যেমন তৃপ্তি আসে, আমিও সবটাতে স্থান, কাল, সময় বিবেচনায় তৃপ্তি পাই।

আওয়ার ইসলাম: আপনারা জাতীয় সংস্কৃতিক জোট করেছেন, সঙ্গীতের ক্ষেত্রে সেটা কি কোনো রকম উন্নতী সাধন করতে পারছে বলে মনে করেন?

আবুল কালাম আজাদ: আসলে এটা জাতীয় সংস্কৃতিক জোট নয়। ‘ইসলামী সাংস্কৃতিক জোট।’ যাই হোক, প্রতিযোগিতা মূলক যা কিছু হচ্ছে জোট গঠনের পর হচ্ছে, তা ছাড়া পারস্পরিক কাদা ছোড়াছুঁড়ি বন্ধ হয়ে প্রতিযোগিতার ভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে। কিছু বাধা বিপত্তি না থাকলে সব সংগঠনেরই মানোন্নয়ন হতো, এটা নিঃসন্দেহে বলা যায়।

আওয়ার ইসলাম: আপনার পরিচালিত জিন্নুরাইন শিল্পীগোষ্ঠী নিয়ে ভবিষ্যত স্বপ্ন কী?

আবুল কালাম আজাদ: সাংস্কৃতিক অঙ্গনে সামর্থ্যানুযায়ী উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করা। তবে আমি আমাদের সকল সংগঠনকে নিয়ে একটি সফল সাংস্কৃতিক বিপ্লবের স্বপ্ন দেখি।

আওয়ার ইসলাম: জীবনের সবচেয়ে দু:খের একটি ঘটনা বলুন যা ভুলতে পারেন না।

আবুল কালাম আজাদ: যারা আমার পৃষ্ঠপোষকতার ভূমিকা পালন করার কথা, তারা যখন দীন, ইনসাফ ও সততার পথ থেকে পদচ্যুত হয়ে শুধুমাত্র নফসানিয়াতের কারণে আমার বিরোধিতা করেছিল, সেটাই আমার জীবনের সবচেয়ে দূঃখের ঘটনা যা কখনোই ভুলে যাবার নয়। তবে তাদের হীন ভূমিকার কারণে আমি ক্ষতিগ্রস্ত হলে তা ভুলে যাব। কিন্তু ইসলামি সংস্কৃতি তথা দীনের ক্ষতি হলে তার জবাব পরকালে তাদের দিতে হবে কোন সন্দেহ নেই।

আওয়ার ইসলাম: একটি সুখের গল্প বলুন যেটা বারবার মনে পড়ে।

আবুল কালাম আজাদ: সুখের গল্প হলো আমার মত অযোগ্য লোককে দিয়ে আল্লাহপাক যতটুকু দীনের খেদমত করিয়েছেন, সেটাকে জীবনের সুখের গল্প বলা যায়। তবে সবচেয়ে সুখের গল্প হলো আমাকে আল্লাহ যা দিয়েছেন তাতেই আমি বেজায় খুশি এবং সুখী। আমার কোন আর্থিক ঋন নেই, আমি শুধু আমার শুভাকাঙ্ক্ষি ভক্তবৃন্দের ভালবাসার ঋনে আবদ্ধ। যেটা কোনদিন পরিশোধ করা সম্ভব নয়।

আওয়ার ইসলাম: আইনুদ্দীন আল আজাদের সঙ্গে কোন স্মৃতি সবচেয়ে বেশি মনে পড়ে?

আবুল কালাম আজাদ: সে অনেক স্মৃতি। তাঁর স্টুডিওর মাইক্রোফোন ধরা, ঝিনইদহে ব্যানার লিখতে গিয়ে হস্তাক্ষর শেখানো, অডিও মার্কেটিং এ তার পদার্পণ নিয়ে অনেক স্মৃতি আজ মনে পড়ে। সেগুলো বলতে গেলে অনেক কিছুই বলা দরকার, তাই সে বিষয় থাক। তার পরকালীন জিন্দেগির সফলতা কামনা করি। আল্লাহ তাকে কবুল করুন।

[caption id="attachment_11568" align="alignleft" width="393"]azad উদার মানসিকতা গড়, বাণিজ্যিক মানসিকতা পরিহার কর, সাধক হওয়ার চেষ্টা কর, শরিয়তসম্মত উপায়ে নতুন কিছুর স্বপ্ন দেখো, নতুন কিছু সৃষ্টি করার নেশায় ডুবে যাও, কম্পাউন্ডার এর যোগ্যতা নিয়ে ডাক্তার হতে যেওনা। সর্বোপরি লেখা পড়ায় অমনোযোগী হয়ে সংগীত শিখতে গিয়ে নিজের ভবিষ্যত নষ্ট করো না।[/caption]

আওয়ার ইসলাম: বাংলাদেশে ইসলামী সঙ্গীতের সবচেয়ে উন্নত দিক কোনটি?

আবুল কালাম আজাদ: এদেশের গ্রামে গঞ্জে সর্বজনীন ইসলামিক কনসার্ট অনুষ্ঠান এবং মোবাইল ওয়েলকাম টোনে ইসলামি সংগীত এর ব্যবহার এর দিকটি উল্লেখ করা যেতে পারে।

আওয়ার ইসলাম: জীবনের চাহিদাগুলো কী পূরণ করতে পেরেছেন? আপনি কি নিজেকে নিয়ে তৃপ্ত?

আবুল কালাম আজাদ: জীবনের চাওয়া পাওয়ার হিসাব আমার কম, না চাইতেই সবকিছু ব্যবস্থার পরেও মানুষের চাহিদা ফুরায় না। তবে অভাব অফুরন্ত এটাই অর্থনীতির মূল কথা। মোটেই নিজেকে নিয়ে তৃপ্ত নই, কারণ আমিতো আমার দায়িত্ব পালন করতে অনেক অনেক অবহেলা করছি। পরিপূর্ণ খাবার পরেই তো বলা যায় তৃপ্তি সহকারে খেয়েছি। মূলতঃ দুনিয়ায় তৃপ্ত ব্যক্তিকে আমি সত্যবাদী বলতে অপারগ।

আওয়ার ইসলাম: সঙ্গীত দিয়ে কি মানুষের জীবন যাত্রা ও মানসিকতা পরিবর্তন সম্ভব নাকি এটি শুধু মানুষকে বিনোদনই দিয়ে থাকে?

আবুল কালাম আজাদ: সংগীত মানুষের জীবনের কথা বলে, মৃত জাতিকে জীবিত করে। কথা, বক্তৃতা, নছিহত দিয়ে যা হয়, সংগীত দিয়ে তার চেয়েও বেশি কিছু পরিবর্তন সম্ভব বলে আমি মনে করি। এমন অনেক নজির আমার হাতেও রয়েছে। তবে আমি যে সংগীত এর কথা বলছি হওয়া চাই তা জীবন্ত।

আওয়ার ইসলাম: যারা সঙ্গীত শিখতে চায় তাদের জন্য কিছু বলুন।

আবুল কালাম আজাদ: উদার মানসিকতা গড়, বাণিজ্যিক মানসিকতা পরিহার কর, সাধক হওয়ার চেষ্টা কর, শরিয়তসম্মত উপায়ে নতুন কিছুর স্বপ্ন দেখো, নতুন কিছু সৃষ্টি করার নেশায় ডুবে যাও, কম্পাউন্ডার এর যোগ্যতা নিয়ে ডাক্তার হতে যেওনা। সর্বোপরি লেখা পড়ায় অমনোযোগী হয়ে সংগীত শিখতে গিয়ে নিজের ভবিষ্যত নষ্ট করো না।

আওয়ার ইসলাম: পাঁচটি ইসলামি সঙ্গীতের নাম বলুন যেগুলো বারবার শুনতে ইচ্ছে করে।

আবুল কালাম আজাদ: ১. রাসূল নামে কে এলো ২. মন কার লাগিয়া কান্দ দিবা রাতি ৩. রঙিন এই পৃথিবী ছাড়িতে হইবে ৪. একটু দাঁড়াও মায়রে দেখি ৫. ইঞ্চি ইঞ্চি মাটি, সোনার চাইতে খাঁটি।

আরআর


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ